আমি ভাই জিপসী মানুষ । বাংলাতে যাকেবলে যাযাবর । আমি অলটাইম রাস্তা-ঘাটে থাকি । এখান-সেখান ঘুরে বেড়াই । সমাজের হাল-চিএ অবলোকন করি আর ভাবি ।
আজ এ জগতে থাকি তো কাল ওজগতে,আজ মামার বাড়ী কাল চাচার বাড়ী। কখনো বিজনেস করি কখনো জব । কখনো পড়াশোনা করি কখনো......শ
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের গবেষকরা জানিয়েছেন, নানান রকমের স্বপ্ন আমাদের স্মরণশক্তি বাড়ায় এবং সমস্যা সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। স্বপ্নমাখা একটি ঘুমই জেগে ওঠার পর হারানো তথ্য মনে করিয়ে দেয় এবং স্মৃতিশক্তি বাড়ায়। খবর টেলিগ্রাফ অনলাইনের।
অল্প ঘুমে বিভিন্ন রকম স্বপ্ন দেখার অবকাশ থাকে না বলেই এই রকম ঘুমে স্মৃতিশক্তিও বাড়ে না। মানুষ যখন গভীর ঘুমে থাকে তখনই মানুষ স্বপ্ন দেখে আর এ পর্যায়ে গুমের মধ্যেই চোখের পাতা নড়ে ওঠে। একে বলা হয় র্যাপিড আই মুভমেন্ট বা আরইএম।
গবেষকরা জানিয়েছেন, এক রাতে গড়ে ৪ থেকে ৫ বার আরইএম-এর ঘটনা ঘটতে পারে। কিন্তু শেষ রাতের দিকে এটি বেশ দীর্ঘ হতে পারে।
এর ফলে যারা রাতে সাত-আট ঘন্টার কম ঘুমান তাদের আরইএম কম ঘটে। ফলে তাদের স্মৃতি ধরে রাখার মতো মানসিক শক্তিও কমে যায় বলেই গবেষকদের ধারণা।
গবেষকরা জানিয়েছেন, আরইএম দীর্ঘ ঘুমের সঙ্গে সম্পর্কহীন। কেবল মস্তিষ্ক যখন গভীর ঘুমের স্তরটি পার করতে পারে তখনই আরইএম স্লিপের পর্যায়টি ঘটে।
ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়ার গবেষক ড. সারা মেডনিক জানিয়েছেন, মস্তিষ্কে অসংলগ্ন হয়ে জমে থাকা স্মৃতি আরইএম-এর মাধ্যমে একত্রিত হয়।
আর এ থেকে বিভিন্ন সমস্যা উত্তরণের পথও মেলে। কারণ আরইএম পর্যায়ে বিভিন্ন নিউরোলজিক্যাল পরিবর্তন ঘটে।
তিনি আরো জানিয়েছেন, প্রতিদিন যে তথ্যগুলো অসলগ্নভাবে আমাদের মস্তিষ্কে জমা হয় সেগুলো একত্রিত করে স্মৃতি গঠন করতে আরইএম স্লিপের প্রয়োজন পড়ে। আর এ পর্যায়ে গঠিত স্মৃতিই পরবর্তী সময়ে আমরা ব্যবহার করি।
সুত্র
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।