Trying to help Distrrsed New born babies. Hope we can interchange our constructive ideas to build up a nice society
সাবেক সচিব আকবর আলি খান প্রথম আলোকে বলেন, সরকারি আইন অনুসারে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের নিজ তহবিলের টাকা দিয়ে কেনা গাড়ি মন্ত্রণালয়ের কেউ পেতে পারেন না। কেননা, এসব গাড়ি কেনার আগে কারণ দেখিয়ে কিনতে হয়েছে। সে অনুযায়ী ব্যবহার করতে হবে। এটা হোল আইনের কথা। আজকের প্রথম আলোতে ছাপান কাহিনী, যুগ যুগ ধরে চলে আসছে।
সব সরকারের আমলেই এ ধরনের ভাগ বাটোয়ারা হয়েছে, এখনও হচ্ছে, আশা করি আগামিতেও হবে। প্রশ্ন হলো - যারা এই গাড়ী ব্যাবহার করতে পারেন না, তারা কি ভাবে সেই গাড়ীর বরাদ্ধ পেল ? অফিসের তৈরী কাগজ পত্রের মাধ্যমেই নিশ্চয় তারা বরাদ্ধ পেয়েছেন ? অফিস কর্মকর্তারা কি জানেন না কারা এই গাড়ী পাবার যোগ্য? না জেনে ভুল করে থাকলে , তাদের তো এই সমস্ত পদে থাকার যোগ্যতা কি? আর যদি অন্য কারনে বরাদ্ধ দিতে হয়ে থাকে তবে তা বের করা হউক - কেন এবং কি ভাবে বরাদ্ধ পেল। জানি এর কোন জবাব পাওয়া যাবে না, কারন এর সাথে লম্বা রশি যুক্ত। সে জন্যই সাহেবরা দম্ভের সাথে কথা বলতে পারেন !!!!!!!!!! দেশের প্রতিটি অফিসের একই চিত্র। আমাদের চারিত্রিক ও মানসিক পরিবর্তন যত দিন না হবে, এ ধারাবাহিকতা চলতেই থাকবে ।
কবে হবে - আশায় রইলাম।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।