বৃহস্পতিবার বন্দর ভবনে রাখা বাক্সে কড়া নিরাপত্তায় বন্দর ভবনে দরপত্র জমা নেয়া হয়।
এই দরপত্রগুলো মূল্যায়ন করে তার মধ্য থেকে ছয়টি প্রতিষ্ঠানকে জেটি পরিচালনার কাজের জন্য বাছাই করা হবে বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম বন্দর সচিব সৈয়দ ফরহাদ উদ্দিন।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, দরপত্র কেনা ২৭ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে নয়টি জমা দিয়েছে। মূল্যায়ন শেষে তাদের আগামী তিনবছরের জন্য নিয়োগ দেয়া হবে।
আর্থিক ও কাগিরগরি-এই দুই ধরণের প্রস্তাব চেয়ে গত ২ মে বন্দর কর্তৃপক্ষ এই দরপত্র আহবান করে।
ফরহাদ জানান, কারিগরি যোগ্যতা মূল্যায়ন করে যোগ্য দরদাতাদের আর্থিক প্রস্তাব খোলা হবে। এরপর নির্বাচিত দরদাতাদের সাধারণ পণ্য ওঠানো-নামানোর কাজ দেয়া হবে।
বর্তমানে নিয়োজিত ছয়টি প্রতিষ্ঠানসহ নতুন তিনটি প্রতিষ্ঠান দরপত্রে অংশ নেয়। নতুন প্রতিষ্ঠানগুলো- এরিয়েন স্টিভিডোরিং, নবাব অ্যান্ড কোং এবং এইচএস মেরিন এজেন্সি।
চার নম্বর জেটির কাজের জন্য বর্তমানে নিয়োজিত ইউনাইটেড ট্রেডিং কোম্পানির পাশাপাশি নবাব অ্যান্ড কোং এবং এরিয়ান স্টিভিডোর লিমিটেডও দর জমা দিয়েছে।
এছাড়া পাঁচ নম্বর জেটির জন্য বর্তমানে নিয়োজিত কসমস এন্টারপ্রাইজের পাশাপাশি এইচএস মেরিন এজেন্সি দরপত্র জমা দিয়েছে।
এছাড়া দুই নম্বর জেটিতে রুহুল আমিন অ্যান্ড ব্রাদার্স, তিন নম্বরে এডব্লিউ খান অ্যান্ড কোং, সাত নম্বরে ফোর জুয়েল স্টিভিডোরিং এবং আট নম্বর জেটিতে পঞ্চরাগ উদয়ন সংস্থা সাধারণ পণ্য ওঠানো-নামানোর কাজ করছে।
এ প্রতিষ্ঠানগুলো আবারো সংশ্লিষ্ট জেটিতে কাজের জন্য দরপত্র জমা দিয়েছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।