সিরিয়ার মোট জনসংখ্যা ২ কোটি ৩০ লাখ। প্রায় দুই বছর আগে প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদকে উৎখাতের লক্ষ্যে বিদ্রোহ শুরু হওয়ার পর এ পর্যন্ত বহু মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে।
প্রতিবেশী দেশ তুরস্ক, জর্ডান ও লেবাননে আশ্রয় নিয়েছে সিরীয় শরণার্থীরা।
জাতিসংঘ কর্মকর্তারা বলেছেন, গত চার মাসে সিরীয় শরণার্থীর ঢল নামে। জানুয়ারি থেকে এ পর্যযন্ত প্রায় ১০ লাখ শরণার্থী নিবন্ধন করেছে ইউএনএইচসিআর।
সংস্থাটি এক বিবৃতিতে বলেছে, “তারা এ পর্যন্ত ১৫ লাখের বেশি শরণার্থী তালিকাভূক্ত করেছে।এর অর্থ হচ্ছে শরণার্থীর প্রকৃত সংখ্যা আরো অনেক বেশি।”
শরণার্থীরা বলছে, “লড়াইয়ের তীব্রতা বেড়ে যাওয়াসেহ গ্রাম এবং শহরগুলো কয়েকদিন পর পরই সরকার ও বিদ্রোহীপক্ষের হাত বদল হওয়ার কারণে দিন দিন আরো বেশি মানুষ এলাকা ছেড়ে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হচ্ছে।”
বেশির ভাগ শরণার্থীই পালিয়ে আশ্রয় নিয়েছে প্রতিবেশী দেশ লেবানন এবং জর্ডানে।ইউএনএইচসিআর এর হিসাবমতে, এ দুই জায়গায় চলতি সপ্তাহে শরাণার্থীর সংখ্যা যথাক্রমে ৪৭০,৪৫৭ এবং ৪৭৩,৫৮৭
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।