চক্ষুষ্মানেরাও কালো পর্দার আড়ালে সরে গিয়ে দেখছিল
মানুষের বিবর্তিত হাত, পা ও জননেন্দ্রীয়
ঈপ্সা ও ঈর্ষার কোলাহল।
ভবিতব্যের রহস্য থেকে উত্থিত ধোঁয়াসা কেটে যাবার পর
যারা প্রজ্ঞা ও নৃতত্ত্বের কাছে আশ্রয় নিয়েছিল
তারাই আমাদের বলেছিল- এটাই ধুলোহীন পথ।
আমরা কার্বন গ্যাসের ধোঁয়া সরিয়ে যখন বেরিয়ে এলাম
তখনই দেখতে পেলাম শুধু চক্ষুষ্মানই নয়
অন্ধরাও দাঁড়িয়েছে ধূসর জলে
এ যেন সারামাগোর অন্ধত্বের মতো শাদা এবং সংক্রামক।
পাঁকের ভেতর আটকে আছে পা
কিছুই দৃশ্যমান নয়- শাদা কি কালো অন্ধত্বের
রাশ ক্রমশ বিস্তারিত- আমাদের চৌহদ্দি ছাড়িয়ে ক্রমাগ্রসরমান।
আমাদের দৃশ্যমানতা
অদেখা সেলুলয়েডের ছবির মতো
প্রায়ান্ধ কি অন্ধ চোখের থেকে শুধু সরে সরে যায়।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।