h
আজ আমরা আবার পুরানো ধারায় ফিরে যাওয়ার আভাস পেলাম। আজকে পল্টনে বেগম খালেদা জিয়া খুব দরদী কন্ঠে জনগণের কথা বলেছেন। কিন্তু প্রিয় ব্লগার ভাইয়েরা আপনারা অনুগ্রহ পূর্বক কেউ বলবেন কি বিনপির দলীয় চামচা ছাড়া কোন সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ এই কর্মসূচীকে সমর্থন করে কিনা।
পল্টনের ময়দানে যে পরিমান বিষেদাগার তারা কেয়ারটকার সরকারের বিরুদ্ধে করেছেন তার বিন্দু মাত্র যদি তারা নিজেদের চরিত্র সংশোধনে করতেন, তাহলে দেশ ও জাতির মঙ্গল হতো বলেই মনে হয়।
আসলে একবার আমরা যদি ঠান্ডা মাথায় ভাবি হরতাল হলে কি আমরা কারেন্ট ও পানির সমস্যা থেকে েরহায় পাব?
বাংলার জনগন কি খারেদার দুই পুত্র বিশেষ করে তারেকের সুকীর্তির কথা কি ভূলে গেছেন বলে মনে করেন বেগম খালেদা জিয়া।
বেগম খালেদা জিয়া ও তার গংদের কেয়ার টেকার সরকারের উপর এত ক্ষোভ কেন? তেনারা খারেদা আর তার সুযোগ্য!!!! ও দেশপ্রেমিক!!!!!!!! সন্তানের হাজতের ভাত খায়েছেন বলে?
আসলে এ ধরনের তথাকথিত হরতালে আমরা সাধারণ জনগন লাভবান হই নাকি ক্ষমতা লোভী, গদী তথা মসনদের স্বপ্ন যাদের তাদের লাভবান করে? আজ ২০১০ সালে দাড়িয়ে নিশ্চয় সচেতন মানুষ তা ভাববে।
সরকারের উদ্দেশ্যে বলতে চাই রাষ্ট্রের জনগনের সার্বিক জানমালের চিন্তা বাদ দিয়ে কিছু সর্বজন বিদিত চোরদের পাহাড়া দেওয়ার জন্য এত নিরাপত্তা কর্মী নিয়োগের কি অর্থ হতে পারে।
যেখানে সাধারণ জনগনের জীবনের নিরাপত্তা দিতে পুলিশ হিমসিম খাচ্ছে, সেখানে কিছু মুখোশধারী, রাষ্ট্রবিরোধী অপনেতাদের খোসামোদ করা কেন?
বি.এন.পি'র জ্যেষ্ঠ নেতাদের সামান্যতম লজ্জা ও মান সম্মানবোধ থাকলে তারা ২০১০ সালে দাড়িয়ে এতটা বেলজ্জের মত বিভিন্ন সভা সেমিনারে তারেকের মত দূর্ণীতিবাজের সম্পর্কে কীর্তিগাথা গাইতেন না। আসম দেশের একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে এরকম নেতাদের উদ্দেশ্যে ধীক্কার জানাই।
আসুন আমরা আমার ব্লগরে সকল বন্ধুরা মিলে বি.এন.পি'র এই ২৭ তারিখের কর্মসূচীকে ধীক্কার জানাই।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।