অলসদের দিয়ে কী আর হয়। আলসেমি ছাড়া!
কয়েকবছর ধরে উদ্ভাস একাডেমিক কেয়ার জুনিয়র বাংলাদেশ নামে একটি নতুন উদ্যোগ নিয়েছে। এটাতে শিক্ষার্থীরা বই খোলা রেখে পরীক্ষা দিতে পারে!
বাংলাদেশে ওপেন বুক এক্সামের ব্যাপারটা তেমন কেহ জানে না! বুয়েটসহ কয়েকটি মাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে এর অপ্রতুল ব্যবহার দেখা যায়।
শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য কিন্তু মুখস্ত করা নয়। ফর্মুলা বা উপপাদ্য মুখস্ত করার চেয়ে এটি প্রয়োগ করতে পারাটা জরুরী।
এ কারণে বই দিয়ে দিলেও সমস্যাগুলো এমন যে, সেটি মুখস্ত করে বা বই থেকে সরাসরি সমাধান করা যায় না।
এই নিয়ে আমি পরপর তিনবার ফলাফল ঘোষণায় উপস্থিত থেকেছি। দেখা যাচ্ছে এবার মেয়েরা ভাল করেছে। হলিক্রসের একটি মেয়ে প্রথম হয়ে, জুনিয়র বাংলাদেশ হয়ে পুরস্কার পেয়েছে নগদ ৩০ হাজার টাকা!
২ জন সেকেন্ডের একজন মেয়ে হলিক্রসের। ১২৫জনকে পুরস্কৃত করা হয়েছে।
২০টি ভ্যেনুতে আড়াই হাজার শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছে এই বাছাই পরীক্ষায়।
আশা করা যায়, মুখস্ত করার যে গণ হতবুদ্ধিতা আমাদের শিক্ষার্থী আর তাদের অভিভাবকদের সারাক্ষণ তাড়িয়ে বেড়ায় এই ধরণের নানা উদ্যোগ তা থেকে জাতিকে মুক্ত করার পথে সহায়তা করবে।
জুনিয়র বাংলাদেশের জন্য শুভকামনা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।