ভিন্নমতের কারণে বিরোধে জড়ানো মূর্খতার পরিচয়। “চট্টগ্রামে শিবির কর্মীকে পুলিশের প্রকাশ্য গুলি...
শিবির কর্মীকে পুলিশের প্রকাশ্য গুলি...
চট্টগ্রামে শিবিরের এক কর্মীকে ধরে এনে প্রকাশ্য মাথায় গুলি করছেন পাচলাইশ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশ.. ”
হেডিংটা দেখে যে কেউ চমকে উঠবে।
এই লিংকে গেলেই ভিডিওটি দেখা যাবে:
View this link
কিন্তু খুব ভালো মত খেয়াল করলে দেখা যাবে, পিস্তল তাক করে থাকা পুলিশ সদস্য যে মুহূর্তে পিস্তলটা তাক করেছেন, ঠিক একি সময়ে এই কর্মীকে পিছন থেকে আরেকজন পুলিশসদস্য লাথি মারেন। যার ফলে কর্মীটি রাস্তায় পড়ে যায়। এটাকেই শিবিরের মিডিয়া উইং প্রচার চালাচ্ছে উপরের হেডিংয়ে।
হেডিংটি আরো ভালো মত খেয়াল করলে দেখা যায়, ইচ্ছাকৃত ভাবে সেখানে একজন অমুসলিম এর নাম যুক্ত করা হয়েছে। সুতরাং যে সাম্প্রদায়িকার বিষবাষ্প ছড়ানোর জন্যই যে এটি করা হয়েছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
যুদ্ধের সময়ও তারা যেমন শয়তানের চ্যালা হিসেবে কাজ করেছে, স্বাধীনতার ৪০ বছর পার হলেও তাদের ‘সামষ্টিক’ রূপের কোনই পরিবর্তন হয় নি।
১৯৭৩ সালের ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত সারা বাংলাদেশে দালাল আইনের অধীনে ৩৭৪৯১ জনকে গ্রেফতার করা হয় যাদের বিরুদ্ধে অপরাধের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছিল। অর্থাৎ নামে বেনামে সারা বাংলাদেশে কমপক্ষে অর্ধলক্ষ রাজাকার ছিল।
এই ৫০ হাজার তৎকালীন রাজাকারের বীর্য থেকে এতদিনে কত লক্ষ জুনিয়র রাজাকারের ও জুনিয়র জুনিয়র রাজাকারের উদ্ভব হওযা সম্ভব তা সহজেই অনুমেয়।
গুটিকয়েককে “বিচারের” মাধ্যমে এতলক্ষ জুনিয়র রাজাকারের হাতথেকে দেশকে বাঁচানো খুব সহজ কাজ হবে না। তাই এখনই এদের রুখে দিতে হবে একদম গোড়া থেকে।
তাদের মূল শক্তি হল অর্থনীতি। তাই তাদের মেরুদন্ডকে ভেঙ্গে দিতে “রাজাকার অর্থনীতির জাতীয়করণ” এর কোন বিকল্প নেই।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।