মনের জানালায় দাঁড়িয়ে ভাবনাগুলোর মিলিয়ে যাওয়া দেখি। গুচ্ছ গুচ্ছ মেঘ হয়ে, ঐ দূর দিগন্ত পানে...
পড়ছিলাম সোফায় বসে। টিভি অন করে বই আর ল্যাপটপটা সামনে খুলে রেখে। কয়েক লাইন পড়ি আর ব্লগ রিফ্রেশ করি। না টিভি দেখা হচ্ছিল, না পড়া হচ্ছিল না ব্লগ ঘুরা হচ্ছিল
লুঙ্গি পড়া অবস্থায় ছিলাম।
চোখে চশমা আর পড়নে টি-সার্ট। একটু পরে বাইরে শোরগোল শোনে দরজা খুলে বাইরে উঁকি মেরে দেখছিলাম কি হয়েছে দেখতে। এমন সময় পাশের বাসার কলম্বিয়ান বুড়িও দরজা খুলে বেরিয়ে এল। সেও আমার মতোই কৌতূহল হয়ে দেখতে বেড়িয়েছে। আমার পরনে লুঙ্গি দেখে সে বলছিল, আমাকে আগে কখনো এই পোশাকে দেখেনি।
আমি দু কান পর্যন্ত হেসে বললাম, এইটা আমাদের ট্রাডিশানাল ক্লথ। তার সাথে আমার বেশীর ভাগ সময় দেখা হয় সকালে যখন আমি অফিসে যায়। তাই সে বলছিল তখনকার আমি আর এখনকার আমি অনেক আলাদা। আমি হো হো করে হেসে উঠলাম। সে এও বললো, লুঙ্গিতেও আমাকে দারুণ দেখাচ্ছে।
হাহাহাহা।
এই বুড়ি একবার আমার হাসির জন্য আমাকে সেরা কমপ্লিমেন্টটা দিয়েছিল। "You can make money with that smile" । তার এই কথা আমি জীবনে ভুলবো না। স্কুলে এক স্যার বলতো আমি যখন হাসি তখন আমার চোখ, মুখ সবই হাসে।
বোধহয় হাসিটা অন্তর থেকে বেরোই বলেই
...
আজ প্রথমবারের মত গুগল ওয়েব ব্যাবহার করলাম অর্পিতার সাথে। দুজনেই একমত হলাম যে গুগল আঙ্কেল একটা কাজের কাজ করেছে।
এতো মজা করেছি দুজনে এইটা ব্যাবহার করতে করতে। অনেকদিন মনে থাকবে আজকের সকালটার কথা। গুগল ওয়েবে একজন কি টাইপ করছে অন্যজন সেটি দেখতে পায়।
দুজনে মিলে ভবিষ্যতের করণীয় নির্ধারণ করছিলাম নিজের নিজের জন্য। ও একটা টাইপ করে তো আমি সেখানে গিয়ে মতামত জানিয়ে আসি আর আমি কিছু লিখিতো সে সেখানে মন্তব্য করে ফেলে । দেখা যাক দুজনে এই করণীয়গুলোর কয়টা রক্ষা করতে পারি। আমার অনেকগুলো করণীয়-র একটা হচ্ছে আরো বেশী বেশী লেখা। তাইতো এই হাবিজাবি লিখে ফেললাম
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।