গণপতদিয়া গ্রামের সেই হারিয়ে যাওয়া দিন।

নাজমা(ছদ্দনাম) এসেছিল মালয়শিয়ার ইপু জেলার একটা মেডিকেল মুজার কারখানায় ৩ বছর আগে এসে ৬ মাস কাজ করে নোয়াখালীর কামাল (ছদ্দনাম) সাথে বিবাহ বহিভুত এক সাথে রুম ভাড়া করেবসবাস করতে থাকে । কামালের সাথে ওর চুক্তি থাকা খাওয়া ফ্রি মাসিক মালয় ৩০০ ringit দিবে। এরই মাঝে আমি ওদের সাথে একটা আলাদা রুম ভারা করেথাকতে গিয়ে দেখি বাঙ্গালী নাজমা প্রবাসে কি তার রুপ। এর মাঝে নাজমার পুবে ফ্যক্টরির তানিয়া (ছদ্দনাম) অশুবিধায় পরেছে কুয়ালালামপুর নাজমার অডার আমার বানধোবিকে এখান নিয়ে আয়।

কামাল উপায় না পেয়ে গেল তানিয়াকে আনতে। কামাল কাজের অজুহাতে ৪ দিন হোটেলে তানিয়ার সাথে থেকে সাথে করে নিয়ে আসে। এই বার খেলা শুরু নাজমাকে কাজে পাঠিয়ে তানিয়ার সাথে কমাল মেলামেশা করে। নাজমা হলো কামালের রক্ষিতানাজমা জানে না কামাল গোপনে তানিয়ার সাথে মেলামেশা করে। (চোরের ১০দিন মালিকের ১ দিন) নাজমার শরির খারাপ করেছে দুপুরে বাসায় চলে এসে দেখে কামাল/তানিয়া মেলামেশা অবস্হায় মোবাইলে রেকডিং করে নাজমা তানিয়াকে বাথরুমে নিয়ে ওরনা দিয়ে হাত পা বেধে নিমম নিযাতন করে।

এক পযায়ে কামালের সাথে ঝরগা করে নাজমা ওরনা দিয়ে আত্যহত্যা করার মুহুততে কামাল দেখে ফেলে। জানাল দিয়ে দেখা গেলেও দরজা বন্ধ করা। দরজা প্রাউড (কাঠের) তৈরি নাজমাকে বাচাতে কামাল সজোরে লাথি মারলে দরজা ছিদ্রো হয়ে পায়ের হাটু থেকে ভেঙ্গে যায় (যা পরে বলে সিরি থেকে পরে পা ভেঙ্গেছে)। কামালের পা ভেঙ্গে গেলে নাজমার সাথে চুঙ্তি অনুসারে কামাল টাকা দিতে না পারায় শুরু হয় অসহায় কামালের নাজমার আত্যাচার। অত্যাচারের ধরন ছিল লাথি মারা চলাচলের লাঠি দিয়ে পেটানো খাবার না দেওয়া আর গালিগালাজ ছিল বোনাস।

যা চোখে না দেখলে লিখে বোঝানো যাবে না। চুক্তির টাকা না পেয়ে ভাঙ্গা পায়ের কামালকে ফেলে রেখে বাসা থেকে পালিয়ে ১১০০ কিঃ মিঃ দুরে গাজিপুরের খালেদা কাজের নাম করে ৫০০ রিঃগিতের বিনিময়ে বিক্রি করেছে দেহ ব্যবসা করানোর জন্য । কিন্তু তখন নাজমার পেটে কামালের ৪ মাসের ২টা ছেলে সন্তান (এর আগেও একটা নষ্ট করেছে। পেটে সন্তান কিভাবে নাজমা ১০ জনের সাথে বিছানায় যাবে। আবার কামালের কাছে সাহায্যের জন্য ফোন করলে ৩ জন সেই ১১০০ কিঃ মিঃ দূরে যাইয়া ওকে উদ্ধার করে নিয়ে আসে।

এবার এসে পেটের ২টা জমজ ছেলে সন্তান নষ্ট করে কামাল কে অত্যাচারের মাত্তা বারিয়ে দিল নাজমা। আর নাজমার মুখের কি ভাষা যেন পতিতা পল্লির মেয়েদের ৩৩% গ্যরেজ দিলেও পাশ করবেনা নাজমার সাথে। মুখের ভাষা খারাপের জন্য অধরয হয়ে নাজমার গায়ে আভার হাত উঠে যায় । এর পরের অধ্যয় আমার আর........................................................................ অবশ্যই আপনার মতামত দিন। আমার নিজস্ব ওয়েব সাইট দিলাম।

যাতে টুইটার , ফেজবুক , বাংলাদেশের পেপার , হিন্দি গান , বাংলাগান , ছবি ,জনপ্রিয় ইউটুবের ভিডিও গান পাওয়া যাবে ১০০% ফ্রি । rigester করুন সদস্য হোন বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিন আমাদের সাথে থাকুন। http://ittadi.webs.com
।