আমারদেশ সম্পাদক এবং ভুঁই ফোড় বুদ্ধিজীবি মাহমুদুর রহমানের হিসাব বহির্ভূত বিপুল সম্পদের খোঁজ পেয়েছে দুদক। উল্লেখ্য উত্তরা কেলেংকারীর নায়ক মাহমুদুর রহমান এবছরের গোড়ার দিকে হঠাৎ করেই বুদ্ধিজীবি হিসাবে আভির্ভূত হয়ে সুজনে- দূর্জনে ওয়াজ নসিহত করে বেড়াচ্ছিলেন। এরপর তিনি নিজের গাড়িতে নিজে বোমা হামলা করিয়ে (সম্ভবত) নজর কাড়ার চেষ্টা করেন। অস্বীকার করে লাভ নেই । লোকটির মেধা আছে।
তিনি নজর কাড়তে সক্ষম হয়েছেন । এমন কি বিশাল আয়োজন করে বিভিন্ন মামলায় হাজিরা দিতে যেয়ে একটি সেলিব্রিটি স্ট্যাটাস ও অর্জন করার চেষ্টা করেছেন। তবে মামলাবাজ হিসাবে ভদ্রলোকের সুনাম আছে। জোট সরকারের উপদেষ্টা থাকার সময় দেবব্রত ভট্টাচার্য তার হম্বি তম্বি ফাঁস করে দেওয়ায় ( বিনিয়োগ সংক্রান্ত) প্রথমে মামলা দিয়ে দিলেন তার পর হাতে পায়ে ধরে মামলা প্রত্যাহার।
প্রধানত বেক্সিমকো গ্রুপের কর্মকর্তা হিসেবে পাদপ্রদীপের আলোয় এলেও তাঁর নজর বরাবরই ছিল ক্ষমতা ও সম্পদের দিকে।
আর কি এক জাদু বলে হঠাৎ করেই তিনি বনে গেছেন দৈনিক আমার দেশের মূল উদ্যোক্তাদের একজন। বি এন পি'র জামায়াতের দিকে ঝুঁকে পড়পড়ার পেছনে যাদের দৌড় ঝাপ একটু বেশি মাহমুদুর রহমান তাদের অন্যতম।
আলাদিরনর যে চেরাগের বলে তিনি আমারদেশ পত্রিকায় প্রায় আটকোটি টাকার শেয়ারের মালিক হয়েছেন। যে চেরাগ তাকে একটি সিরামিকস কোম্পানী স্থাপন করার ক্ষমতা দিয়েছে দুদক সম্ভত সেই চেরাগটি দেখতে চেয়েছে আর কিছু নয়। প্লিজ মাহমুদর রহমান আমাদের ও একটু জানান।
আমরাও শিখি দ্রুত বিত্ত বাস হবার উপায়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।