তারুণ্যের শক্তিতে জাগুন এই দেশ। ছিনিয়ে আনুক নতুন সকাল মাহমুদুর রহমানরা আসলেই ভন্ড। কোনোকিছু তাদের পক্ষে না গেলেই সেটির মধ্যে ষড়যন্ত্রের গন্ধ পান। মাহমুদুর রহমানরা আসলে জ্ঞানপাপী। প্রথম থেকেই বিচারকে বানচাল করার জন্য নানা প্রচেষ্টায় তিনি লিপ্ত।
তারপরও মানুষ তাকে নিয়ে কথা বলেনি। শাহবাগ চত্বরে তার কাগজের ভূমিকা নিয়ে সমালোচনা হয়েছে কিন্তু মাহমুদুর রহমানকে ব্যক্তিগত ভাবে কেউ আক্রমণ করেনি। আজ নিজেই তিনি নিজের মুখোশ উন্মোচন করেছেন। শাহবাগের আন্দোলনকে বামপন্তীদের যড়যন্ত্র এবঙ আওয়ামীলীগের এজেস্ডা বাস্তবায়নের দোষে দুষ্ট করেছেন।
সরকারি দল তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়নের সুযোগ পেলে তা নেবে না কেন? মাহমুদুর রহমানরা সুযোগ না নিয়ে তো সরকারকেই সুযোগ করে দিলেন।
বিরোধী দলের কি কোনোই াদয়ত্ব দিল না এখানে। নিজেদের সরিয়ে রেখে নিজেদের ধ্বংস তো নিজেরাই করছেন।
এই আন্দোলনে যারা আছে তাদের মধ্যে কি বিএনপির অনুসারী কেউ নেই? নিশ্চয়ই আছে। যারা স্বাধীনতা বিরোধীদের পক্ষ নিতে গিয়ে নিজেদের কর্মী সমর্থকদের আবেগকে মূল্য দেয় না তাদের কাজে জাতির কোনো প্রত্যাশা নেই। মাহমুদুর রহমানের ভাষায় যারা আন্দোলন করছে তারা ফ্যাসিস্ট স্লোগান দিচ্ছে।
আর জমাত শিবিররা যে আচরণ করছে সেটা কি খুব গণতান্ত্রিক। বাস পোড়ানো, গুপ্ত হামলার কোনো সমালোচনা তো করলেন না। ব্লগার রাজীবকে জবাই করে হত্যা করা এটা কি ফ্যাসিস্ট আচরণ নয়। নাকি স্লোগানটাই তার কাছে বড়।
আর ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে তিনি কোন গণতান্ত্রিক আচরণ দেখাতে বলেন? দুই চারটা জামাত যদি সাধারণের হাতে ছিন্ন ভিন্ন হতো তাহলেও একটা কথা ছিল।
তাহলে আসলে তিনি কি চান? জামাতকে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে চান? নাকি তিনি জামতের রিক্রুট করা বিএনপি ঘরানার বুদ্ধিজীবী? ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।