দেশে বিদ্যুতের চাহিদার তুলনায় উতপাদন কম তাই সরবরাহ যে অনেক কম হবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না । সুতরাং লোড শেডিং হবেই, হোক সেটা গ্রামে কিংম্বা নন-ভিআইপি এলাকায়। সরকার যাই বলুক আগামী ৩-৪ বছরেও লোডশেডিংয়ের মরন হবে না তা সবাই ভালো করেই জানে।
এখন আমজনতা হিসাবে কি আমাদের কিছুই করার নাই? একটু সচেতনতা কিন্তু সাশ্রয় করতে অনেক বিদ্যুত। আমদের বড়দের (২০+) রক্তের সাথে অসচেতনতা মিশে গেছে!! কারন আমরা বড়দের থেকে সে রকমভাবে সচেতনতা শিক্ষা পাইনি।
আমাদের দিয়ে বিদ্যুত সাশ্রয় হবেনা, হবে আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্ম দিয়ে। ছোটরা যথেষ্ট সচেতন। তাদের মনের মধ্যে একবার ঢোকাতে হবে যে এই অপচয়ের কারনে ভবিষ্যতে তোমরাই বিপদে পরবে।
ব্লগে যারা শিক্ষক আছেন, তারা এই ব্যপারে অগ্রনী ভূমিকা পালন করতে পারেন। কোমলমতি শিশুদের গল্পের মাধ্যমে বিদ্যুত অপচয়ের কুফল সম্পর্কে সচেতন করে তুলতে পারেন।
স্কুল গুলোতে বিদ্যুত সাশ্রয়ের প্রতিযোগীতা করা যেতে পারে; পর পর কয়েক মাসের বিদ্যুত বিলের পরিমান যাচাই করে ছাত্র-ছাত্রীদের পূরষ্কার দেয়া যেতে পারে। অভিভাবকরাও শিশুদের এই ব্যপারে ব্রেনওয়াশ করতে পারেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিশেষত সরকারীগুলোতে বিদ্যুতের শ্রাদ্ধ হয়। ভনভন করে ফ্যান চলে, লাইট জ্বলে; দেখার কেউ নাই, বন্ধ করাতো দুরের কথা।
• প্রয়োজন ছাড়া বিদ্যুত খেকো কোন কিছুই চালানো যাবে না।
• বিদ্যুত সাশ্রয়ী (energy saving light) বাতির দাম বেশি হলেও দীর্ঘমেয়াদী ভাবনায় ব্যবহার লাভজনক।
• ঘরে কেউ না থাকলে লাইট, ফ্যান, এসি, টিভি, কম্পুটার, সাউন্ড সিস্টেম বন্ধ রাখতে হবে।
চ্রম অগোছালো পোস্ট। গূছিয়ে এই ব্যপারে কেউ পোস্ট দিলে সচেতনতা বাড়বে বৈ কম্বে না।
জানি পোস্টে অনেক মাইনাস পরতে পারে, মাইন্ড খামু না।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।