এভাবেই চলুক
প্রাচী্ন ঘরানার পটে ছিল হয়তো কিছু মাদুর।
নকশা কাটা শরীরের খাঁজে থাকতো গোটা দুয়েক
শীতল হাতের নাচন
ডানে বামে বামে ডানে
হেলতে দুলতে শরীর
তৈরী করে চলত।
সে শরীর নিভৃত অতীতে থেকেও রক্তিম কাকলীঘেরা।
প্রতি প্রহর যে আমাদের
নিয়ে যায় ঘ্রাণহীন এক শৃংগ খন্ডে। চামড়ায়
মোম ঘষা এক ইঁদুর যেখানে নিঃসঙ্গ এক জোনাকীর
সামনে পড়ে গিয়ে তীব্র জিজ্ঞাসায় ভাবে নিজের
জন্য নষ্ট হলে নিজের হাতে থাকে হাতপাখা কিংবা
মেঘের গায়ে কুড়াল মেরে খুঁজতে হয় পনিরের ঘ্রাণ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।