http://www.facebook.com/Kobitar.Khata
জামায়াতে ইসলামী একটি মুনাফেকের দল। শুধু মুনাফেক বললে কম হয়ে যায়। মুনাফেকের থেকেও খারাপ। তার ইসলামের নামে যা যা করছে ইসলামীক আইনে তার হাজার ভাগের এক ভাগ অপরাধ করলে কল্লা যেত। তারা ইসলামকে ব্যবহার করে এমন কোন খারাপ কাজ নেই যা করছে না।
আমার একটি পোষ্ট থেকে আপনারা আগেই জেনেছে জামায়াত ধর্মকে ব্যবহার করে কিভাবে ব্যবসা করছে। জামায়াতের ধর্ম ব্যবসার কিছু নমুনা এবং জামায়াত থেকে যে কারণে দূরে থাকতে হবে।
এখন জেনে নিন মুনাফেক কি।
মুনাফেক এর তিন নিদর্শন
আবু হুরায়রা রা. হতে বর্ণিত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেন, তিনটি চরিত্র এমন যা মুনাফেক হওয়ার নিদর্শনস্বরূপ। অর্থাৎ এ চরিত্রগুলো মুসলমানের মধ্যে থাকতে পারে না।
যদি থাকে তহলে বুঝতে হবে সে সত্যিকার মুসলমান নয়, মুনাফেক। নিদর্শন তিনটি হলো (১) যখন সে কথা বলে, মিথ্যা বলে (২) যখন কোনো অঙ্গীকার করে, খেলাপ করে ও (৩) তার নিকট কোনো জিনিস আমনত হিসেবে রাখা হলে খেয়ানত করে। এধরনের ব্যক্তি নামেই কেবল মুসলমান। প্রকৃত অর্থে মুসলামিনিত্বের ধারে কাছেও না। হোক সে নামাজী, অথবা রোজাদার ; কেননা মুসলমান হওয়ার জন্য যেসকল গুণাবলি দরকার, সে তা অর্জন করেনি বরং বর্জন করে চলেছে।
জামায়াতে ইসলামী বার বার প্রমান করেছে তারা মুনাফেকের দল। এখন আনারাই বলুন জামায়াতের মধ্যে মুনাফেকের কোন রুপটি নাই? আমারতো মনে হয় জামায়াতের মধ্যে এই তিনটি রুপ তো আছেই বরং এই তিনটি রুপসহ আরো খারাপ অনেক গুলো রুপ তাদের মধ্যে খুঁজে পাওয়া যায়। সেগুলো কি আমি বলতে চাই না। আশা করি ব্লগারেরাই বলে দিতে পারবেন।
সুতরাং জামায়াত থেকে প্রত্যেক মুসলিম ভাইয়ের দূরে থাকা উচিৎ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।