“আওয়ামী লীগ বা সরকার ড. ইউনূসের কাছে রাজনৈতিক সবক নিতে যাবে না,” বৃহস্পতিবার এক সভায় বলেছেন তিনি।
নির্বাচন নিয়ে দুই প্রধান দলের বিপরীত অবস্থানের মধ্যে ইউনূস গত ২৬ অগাস্ট সাংবাদিকদের বলেন, সরকার যদি তার কাছে কোনো পরামর্শ চেয়ে আলাপ করে, তিনি আলাপে অংশগ্রহণ করবেন।
ইউনূস এরই মধ্যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতির পক্ষে নিজের অবস্থান জানিয়েছেন। এর মধ্য দিয়ে বিএনপির পক্ষে তার অবস্থান প্রকাশ পেয়েছে বলে আওয়ামী লীগ নেতারা দাবি করছেন।
জাতীয় প্রেসক্লাবের আলোচনা সভায় আইন প্রতিমন্ত্রী বলেন, “ড. ইউনূস একটা দরবার খুলে বসেছেন।
আর সব নামসর্বস্ব পার্টিগুলো ওই হুজুরকে এখন সেজদা করছেন।
“দেশের অর্থনীতিকে ভঙ্গুর করার জন্য নেপথ্যের প্রধান কুশীলব হিসাবে কাজ করেছেন তিনি। আর এখন বড় বড় সুবচন বের হচ্ছে তার মুখ দিয়ে। ”
গ্রামীণ ব্যাংক নিয়ে সরকারের পদক্ষেপের সমালোচনাকারী ইউনূসকে নিয়ে কামরুল বলেন, “তিনি অত্যন্ত সম্মানিত একজন মানুষ। আমরা তাকে মাথার তাজ করে রাখতাম।
কিন্তু তিনি নিজেকেই নিজে বিতর্কিত করেছেন। নিজের কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে তিনি স্বরূপে আত্মপ্রকাশ করেছেন। ”
বিগত সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে ইউনূসের রাজনৈতিক দল গঠনের প্রয়াসের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, “সবমিলিয়ে দেশে একটা এক-এগারোর আবহ তৈরি হচ্ছে। এর একটাই উদ্দেশ্য- নির্বাচন যাতে না হয়, নির্বাচন যাতে প্রশ্নবিদ্ধ হয়। ”
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।