আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

অমুসলিম এমনকি অবিশ্বাসীরাও রোজা রাখতে পারেন।

অনেক হাসি-কান্না মিথ্যা হতে পারে কিন্তু প্রতিটি দীর্ঘশ্বস'ই সত্য।

মুসলিমরা রোজা রাখে কারণ পবিত্র কুরআনে আল্লাহ রোজা রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। কুরআন-এর প্রতিটি নির্দেশ সমগ্র মানব জাতির মঙ্গলের জন্য। কুরআন মানব জাতির জন্য, কোন নির্দিষ্ট জাতি বা গোষ্ঠির জন্য নয়। রোজা রাখার নির্দেশ ও তেমনি সবার জন্য।

সব ধর্মের এবং নাস্তিকদের মথ্যেও বেশ কিছু সাধারন বিষয় রয়েছে যেমন জন্ম, মৃত্যু, শরীর, রোগ ইত্যাদি। রোগ মুক্ত শরীর আমাদের সকলেরই কাম্য। অমুসলিম অথবা নাস্তিক আপনারা যদি শরীরকে রোগ মুক্ত ও সুন্দর রাখতে চান তাহলে রোজা রাখতে পারেন, কারণ : বর্তমানে গবেষণা ও অভিজ্ঞতায় প্রমাণিত হয়েছে সিয়াম শরীরকে অনেক ধরনের রোগ ব্যাধি থেকে মুক্ত রাখে ও স্বাস্থ্যের ভারসাম্য বজায় রাখে। সেয়াম এর প্রকৃত অর্থ হলো বিশ্রাম। আমরা আমাদের গ্যাস্ট্রোইনটেসটাইন ট্রাক্ট, সেক্সচুয়াল অরগান , জিহ্বা, চোখ এবং কান ইত্যাদিকে বিশ্রাম দিয় সেয়াম পালনের মাধ্যমে।

এক লোকমা খাবার মুখ থেকে কোলনে (লার্জ ইনটেস্টাইন) পৌছাতে প্রায় ১৪ ঘন্টা সময় লাগে এই সময় হচ্ছে সেই ১৪ ঘন্টা যে সময় আমরা রোজা রাখি। কোন ষ্টমেুলেশন ছাড়াই খাবার স্টোমাকে পৌছে। এবাবে আমাদের ডাইজেষ্টিভ সিস্টেমের বিশ্রাম হয় এবং কর্ম-ক্ষমতা বাড়ে। সেয়াম হলো শরীরের পূনর্গঠনের একটা পদ্ধতি। শরীর যখন বিশ্রামে থাকে, বিশেষত গভীর ঘুমের সময় তখন ব্রেন এবং মেমোরী মলিকিউল গুলোর মেরামত শুরু হয়, সেয়াম পালনকারীর ঘুম রামজান মাসে অন্য যে কোন সময়ের তুলনায় অনেক গভীর হয়।

রমজানে ২ ঘন্টা ঘুম অন্য যে কোন সময়ের অনেক ঘন্টা ঘুমের চেয়ে বেশী সজীবতা ও তৃপ্তিদায়ক। সেয়াম কাল ১৪ ঘন্টা সুনির্দিষ্ট এবং এই সময়ে শরীর একটি স্বাভাবিক শরীরবৃত্তয়ি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে, বিধায় প্রায় প্রতিটি বায়োকেমিক্যাল টেস্টের ল্যবরেটরি রেজাল্টও স্বাভাবিক পাওয়া যায়। সেয়াম কালীন শরীরের সেরাম মেগনেসিয়াম বেড়ে যায় এবং .... ১) শরীরের কার্ডিও প্রটেক্টটিভ ইফেক্ট বাড়িয়ে দেয়, ফলে হার্ট অধিকতর নিরাপদ থাকে। ২) ইহার এন্টি-প্লাটিলেট থাকায় পাথর হওয়ার আশংকা কমে যায়। ৩) মেমব্রেন স্টাবিলাইজার হিসাবে ইহা মেমব্রেন লেভেলের সোডিয়াম/পটাশিয়াম/কেলসিয়াম এর উপর কাজ করে এবয় কার্ডিয়াক ও সেরিব্রাল রিদম স্বাভাবিক রাখে।

৪) ম্যানেসিয়ামের প্রভাবের মাধ্যমে অ্যাথোরমা (রক্ত প্রবাাহে বাধা সৃষ্টিকারী ফ্যাট) হতে দেয় না ফলে মুটিয়ে যাওয়া এবয় হার্ট-এর রোগ থেকে দুরে রাখে এবং যৌবন ধরে রাখতে সহায়তা করে। ৫) ইহা রক্তের ফাইব্রিনোলাইটিক এক্টিভিটি বৃদ্ধি করে যা পাথর হওয়া রোধ করে এবং নতুন কোন পাথর য় করতে পারে। সেয়াম পালনকালে পিটুইটারী গ্লান্ড হতে গ্রোথ হরমোনের নি:সরন বেড়ে যায়। ইহা একপ্রকার এনারোলিক হরমোন যা প্রোটিন এবয় কোলাজেন সিন্থেসিস করে পজেটিভ নাট্রোজিন ব্যালান্স তৈরী করে। এছাড়াও ঃ Endorphins and enkephalins are natural painkillers. Endorphins may be responsible for the "feel nice" effects, experienced by many people after rigorous exercise. Endorphins and enkephalins are derived from beta-lipotropin. On release, it is cleaved to form three major active products: called met-enkephalin, gamma-endorphin, and beta-endorphin. Beta-endorphin is most active, and is about 20 times as potent as morphine. In addition to their painkilling properties, the narcotic analgesics cause a profound feeling of well-being (euphoria). It is this feeling that is in part responsible for the psychological drive of certain persons who are fasting. Other mechanisms reduce pain sensation by blocking the transmission of pain message to the brain. To alter the pain sensation, the brain and spinal cord release specialized neurotransmitters called endorphins and enkephalins. These chemicals interfere with pain impulse transmission by occupying the nerve cell receptors, required to send the impulse across the synapse. By making the pain impulse travel less efficiently, endorphins and enkephalins can significantly lessen the perception of pain. In extreme circumstances, they can even make severe injuries nearly painless. If an athlete is injured during the height of competition, or a soldier injured during a fight, or persons who are fasting, they may not realize they have been hurt, until after the stressful situation has ended! This happens because the brain produces abnormally high levels of endorphins or enkephalins, in periods of intense stress, excitement or fasting. Fasting and Bio-rhythm Muslims who have been fasting regularly since childhood have been exposed to different sleep/wake and light/darkness cycles on a daily basis in one annual lunar month. Hence, it may be easier for such persons to synchronize at a faster rate their circadian, circa-lunar and circa-annual bio-rhythms, under difficult conditions. Therefore, it is expected that Muslims who fast regularly would least suffer from jet lag while traveling in a plane from West to East and that health problems in Muslim shift-workers would be minimal. In fact, the central circadian biological clock is located in the suprachiasmatic nucleus of the hypothalamus. It is a cluster of about 10,000 neurons on either side of the mid line, above the optic chiasma about 3 cm behind the eye. Re-setting proceeds at the rate of 1-2 hours/day to adapt to a reversed shift pattern. There are widespread individual variations in the rapidity of resynchronization. Muslims who fast regularly and who have had disturbed wakefulness/sleep cycles on a daily lunar annual basis, can adapt themselves much faster to different conditions during international travel. This is while crossing time zones and do not suffer from the ill effects of jet lag. It is also a common observation that as soon as Ramadan is over, normal circadian rhythms are established within the fasted Muslim, with such great rapidity on the first day of the following month of Shawal. This means that `Eid-al-Fitr (Minor Feast) is to be at par with pre-Ramadan levels. Normally, a period of three weeks is required for resynchronization, among shift workers. As the fasting Muslim attunes himself to resynchronization processes, during the space of just over four weeks in Ramadan, his health problems - as a shift worker - would be negligible. His synchronization processes would be more rapid, whether during Ramadan or any other time.


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.