মানুষ পরাজিত হতে পারে কিন্তু কখনো ধ্বংস হয় না। - আর্নষ্ট হেমিংওয়ে
নয়া পাশ কইরা জবে ঢুকছি। অফিসে ভাল্লাগে না(আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম!!!)। সপ্তাহে ছয় দিন -নয়টা-পাচঁটা। কলিগরা সব বুড়া বুড়া।
পিসিতে ডি এক্স বল ছাড়া কুনু গেইম নাই। ডেইলি দুই কাপ চা দেয়। আর মাঝে মাঝে জি এম ডাইক্কা লেকচার দেয়।
আজকা মন ভালা করতে গেলাম পলাশীতে প্রায় দুই মাস পর। পথে তুমুল বৃষ্টি।
আধা ভেজা হইয়া সোরয়ার্দী হলে হান্দাইলাম। টিভি রুমে খেলা চলতাছে পাকি বনাম শ্রীলঙ্কা। এক দোস্তরে পাইয়া গেলাম। । এখনো হল সিট দখল কইরা আছে।
পলামী বাজার উঠায় দিছে। সেইখানে হাইরাইজ মার্কেট হইবো। ভালা কথা। আমার আবার বহু আগে থাইকা পলাশী আউল ফাউল জিনিস খাওনের অভ্যাস। সাড়ে নয়টায় খেলা দেখা শেষ কইরা বারাইলাম।
প্রথমে মাসকলাইয়ের ডাইল-এর হালিম খাইলাম। ছয় ট্যাকা। সস্তা। দেন খাইলাম হাসের ডিম সিদ্ধ। তারপর ১০ ট্যাকার ছোলা।
তারপর খিদা মেটে না। চাইরডা পরাটা আর ডিম মামলেট(পিয়াজ-মরিচ বেশি) দিয়া সাপারটা সাইরাই ফেললাম। তারপর দেহী খাটিঁ গরুর দুধ পাওয়া যাইতাছে। বনরুটি দিয়া একগেলাস দুধ খাইলাম।
দেন মাইনকার দোকানে চায়ে বেনসন ভিজাইয়া খাইয়া, আরেকটা বেনসন টানতে টানতে বাড়ি চইলা আসলাম।
এইরকম মাল্টি খানা দিয়া টেনশনে আছি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।