তুমি কোন কাননের ফুল, কোন গগণের তারা।
তোমায় কোথায় দেখেছি, যেন কোন স্বপনের পারা!!
কবে তুমি গেয়েছিলে,
আঁখির পানে চেয়েছিল, ভুলে গিয়েছি,
শুধু মনের মধ্যে জেগে আছে ঐ নয়নের তারা!!
তুমি কথা কয়োনা, তুমি চেয়ে চলে যাও,
এই চাঁদের আলোতে তুমি হেসে গলে যাও।
আমি ঘুমের ঘোরে চাঁদের পানে,
চেয়ে থাকি মধুর প্রাণে
তোমার আঁখির মতন দুটি তারা, ঢালুক কিরণধারা!!
গানটির লিন্ক
Click This Link
এর আগে আমার রবীন্দ্রসঙ্গীত নিয়ে ছবি আঁকা পোস্টে, নানাজনের মন্তব্যের মধ্যে হিমালয়ের মন্তব্যটা ছিলো এমন,
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: আফ্রোদিতি আপু, নাচ-গান-ছবি আকা...আরও কোন গুণ কি বাকি আছে, যেটার ব্যাপারে আমি জানিনা???আপনার একটা লাইভ ইন্টারভিউ নেব ভাবছি.............ছবি আকার প্রতি ভয়ানক দুর্বলতা ছিল ছোটবেলা থেকেই, কিন্তু মহান ঈশ্বর আমার প্রতি এমনই বিমূখ যে স্কেল ধরেও একটা সোজা দাগ টানতে পারিনা....
গানটা অনেকবার শুনেছি, কিন্তু কেন যেন ততটা ভাল লাগেনা...এটার চেয়ে "তুমি কোন কাননের ফুল, কোন গগনের তারা" অনেক ভাল লাগে...
এটা জানার পরে, আবারও হিমলুর জন্য বানাতে শেখা চা ভূত মাথায় চাপার মত মাথায় চাপলো ফুলফুলফুলকন্যা টাইপ ছবি আঁকাআঁকির ভূত।
তারপর আবারও কাল রাতে মনজুরুল ভাইয়া যখন লিখলেন,
মনজুরুল হক বলেছেন: তোমার নানামুখি প্রতিভা দেখে কি বলেছিলাম মনে আছে তো?..."মাল্টি নাইফ"!ইংরেজিতে- অলরাউন্ডার!হিন্দিতে- হরফুনমওলা!
নাহ্ রবী ঠাকুরের মেয়েটি এমন ছিলনা।
তার ছিল মাঝখানে সিঁথি।
কপালে সিঁদুরের টিপ। কানে ঝুমকা। গলায় বৈচি ফলের মালা। খোঁপায় বেলিফুলের মালা। নয়নে গাঢ় করে কাজল....আর !!!???
তখন কি আর চুপচাপ বসে থাকা যায়???
সাথে সাথে সেই রাতদুপুরেই বসে গেলাম আবারও মনজুরুল ভাইয়ার বর্ণনার মত রবীন্দ্রনাথে কোন কাননের ফুলকন্যা আঁকতে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।