তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে গঠিত ট্র-থ কমিশনে জরিমানা দিয়ে দায়মুক্ত হয়েছেন ৪৫২ জন। এদের মধ্যে ২৫ জন ব্যবসায়ী, ৩৫১ জন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী, ৫৪ জন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর স্ত্রী, দু’জন রাজনীতিবিদ ও অন্যান্য ২২ জন। এদের অধিকাংশই বিভিন্ন দুর্নীতির মামলায় আসামী ছিলেন।
এদেরকে জরিমানা করা হয়েছিলো মোট ৩৬ কোটি ৯৯ লাখ ২৬ হাজার ২৪৩ টাকা ৪৫ পয়সা। এর মধ্যে আদায় হয়েছে প্রায় ৩৪ কোটি টাকা। অনুকম্পার জন্য আবেদন করেও শুনানির সময় হাজির হননি ৩০ জন। যারা জরিমানা দিয়ে দায়মুক্ত হয়েছেন, তারা হচ্ছেন-
সিলেট সিটি করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী (সাময়িকভাবে বরখাস্ত) সাইফুল ইসলাম, তার স্ত্রী রোজিনা সুলতানা রিমি, মেজর (অব.) কামরুল ইসলাম, সড়ক ও জনপথ অধিফতরের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী এবি ফখরুল আলম তালুকদার ও তার স্ত্রী শামসুন্নাহার চৌধুরী, বাআনৌপ কর্তৃপক্ষ (ড্রেজিং বিভাগ)এর নির্বাহী প্রকৌশলী সাইফুল ইসলাম ও তার স্ত্রী শারমিনা ইসলাম, বিআইডব্লিউটিএ’র ঢাকা ডিভিশন উপসহকারী প্রকৌশলী আবু বকর সিদ্দিক ও তার স্ত্রী ফজিলা খাতুন, বিআইডব্লিউএ-এর খুলনা ডিভিশনের উপসহকারী প্রকৌশলী জহিরুল ইসলাম ও তার স্ত্রী আফরোজা খানম, বিআইডব্লিউটিএ’র প ও ন সার্কেলের সহকারী প্রকৌশলী এএইচ ফরহাদুজ্জামান, কাজী নূরুজ্জামানের স্ত্রী ফেরদৌস জাহান, সাব-রেজিস্ট্রার আব্দুল মালেক কাজী, বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (সাময়িকভাবে বরখাস্ত) দেওয়ান জাফরুল হাসান, ডেপুটি ম্যানেজার (এস্টেট) সাময়িকভাবে বরখাস্ত) জিল্লুর রহমান, চট্টগ্রাম বন্দর প্রকল্প পরিচালক (যান্ত্রিক) খায়রুল মোস্তফা, সড়ক ও জনপথ অধিদফতরের প্রাক্তন প্রধান প্রকৌশলী এ কে এম ফয়জুর রহমান, সাব-রেজিস্ট্রার জহুরুল ইসলাম খান, উপ-পরিচালক (নিরীক্ষা) ইদ্রিস আলী, উপ-পরিচালক (হিসাব-২) শেখ আলী আহমেদ, বিটিসিএল-এর ঊর্ধ্বতন হিসাবরক্ষক (নিরীক্ষা) সৈয়দ সাখাওয়াত হোসেন চৌধুরী, উপপরিচালক (হিসাব-১) মনিরুজ্জামান চৌধুরী, জেলা রেজিস্ট্রার আব্দুল হামিদ হাওলাদার ও তার স্ত্রী সফুরা খাতুন, মেহেরপুর সরকারি কলেজ প্রাক্তন অধ্যক্ষ মুজিবর রহমান, সাব-রেজিস্ট্রার মুজিবুর রহমান, আব্দুর জব্বার খান, রেজাউল করিম, মোহাম্মদ আলী, রেজাই রাব্বি মাতুবলবুদ দারাইন ও তার স্ত্রী কামরুন নাহার জোছনা, আব্দুল আউয়াল, বিআরটিএ উচ্চমান সহকারী নূরুল ইসলাম, সওজ-এর প্রধান প্রকৌশলী খন্দকার আজাদুর রহমান, এসেনসিয়াল ড্রাগ-এর প্রাক্তন ব্যবস্থাপনা পরিচালক হারুন আল রশিদ, সওজ-এর নির্বাহী প্রকৌশলী মঞ্জুর আহমেদ ভুঁইয়া, সহকারী প্রকৌশলী আব্দুল হক মিয়াজী ও তার স্ত্রী জ্যোৎøা বেগম, পাইপলাইন পরিদর্শক মাসুক উদ্দিন আহমেদ এবং তার স্ত্রী হাসনা বেগম, মনজুর আহমদ ভূঁইয়ার স্ত্রী ফরিদা ইয়াছমিন, সওজ-এর সাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী নাজমুল হক ও তার স্ত্রী দেলোয়ার বেগম, ছেলে সুমন শাহরিয়ার ও ইমন শাহরিয়ার, সওজ-এর সাবেক প্রধান প্রকৌশলী মাহতাব উদ্দিন আহমেদ, আখতার হোসেন খান, ছানাউল হকের স্ত্রী হোসনে আরা হক, সাব-রেজিস্ট্রার শাহাদাৎ হোসেন ভূঁইয়া, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পওব-১) কামরুজ্জামান, ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব সেলিম, সওজ-এর নির্বাহী প্রকৌশলী খন্দকার গোলাম মোস্তফা, সওজ-এর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আবদুল মোকতাদির ও তার স্ত্রী সাম্মাইতুহা মরিয়ম, নারায়ণগঞ্জ সাব-রেজিস্ট্রার ফাতেমা বেগম, সওজ-এর উপসহকারী প্রকৌশলী নূরুল হক ও তার স্ত্রী সেলিনা হক, সেতু বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক মনজুর রহমান ও তার স্ত্রী দেলোয়ারা বেগম, গণপূর্ত বিভাগের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী কাজী নজরুল ইসলাম, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উপসচিব ফসিহ উদ্দিন, তিতাস গ্যাস-এর প্রকর্মী (অবসর) হাবিবুর রহমান, সাবেক বিচারপতি ফজলুল হকের ছেলে ডা. আফজাল হোসেন রাজ, তারিকুর রহমান প্রিন্স, আব্দুল মালেক, সওজ-এর উচ্চমান সহকারী মাজহারুল ইসলাম, নির্বাহী প্রকৌশলী পিয়ার মোহাম্মদ, উপবিভাগীয় প্রকৌশলী গোলাম মোহাম্মদ, নির্বাহী প্রকৌশলী জর্জিস হোসেন ও তার স্ত্রী রাজিয়া সুলতানা, গোলাম মোহাম্মদের স্ত্রী উম্মে হাবিবা, টার্মিনাল ম্যানেজার মসিহউর রহমান বেগ ও তার স্ত্রী নিলুফা আক্তার, সুজাউল হাসান, সাব-রেজিস্ট্রার খন্দকার হুমায়ুন কবির, আব্দুল জলিল, চট্টগ্রাম পুলিশ পরিদর্শক আব্দুর রব, রাজশাহী সহকারী পুলিশ সুপার খন্দকার আব্দুর রাজ্জাক, বিআরটিএ-এর সহকারী পরিচালক আমিনুল হক সরকার, গণপূর্ত অধিফতরের সহকারী প্রকৌশলী হেলাল উদ্দিন তালুকদার, রাজবাড়ী উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা সহকারী সাইদুর রহমান মোল্লা, রাজবাড়ি উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা নাসিমা ইয়াসমিন, অফিস সহকারী শহিদুল ইসলাম, জামালপুর-এর সাব-রেজিস্ট্রার আব্দুর সাত্তার, আব্দুর বাতেন, বনসংরক্ষক আলী কবির হায়দার ও তার স্ত্রী রিতা ইসমত আরা, সওজ-এর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোকতার আলম, সাবেক অতিরিক্ত প্রকৌশলী আদম আলী গাজী, জিএস রায়হানা রহমত, বিজিএসএল-এর সহকারী কর্মকর্তা জসিম উদ্দিন চৌধুরী, বাংলাদেশ সিল্ক ফাউন্ডেশনের ডেপুটি ম্যানেজার শফিকুল আলম, বিজিএসএল-এর বিক্রয় সহকারী খালেদ সায়েফ উল্লাহ, ফরিদপুরের ডেপুটি রেঞ্জার মজিবর, ফরেস্ট রেঞ্জার কাজী মাহিনূর রহমান, বনপ্রহরী আহাদুজ্জামান, ফরেস্টার শহীদুল আলম, হাবিবুর রহমান, ফরেস্ট রেঞ্জার কামরুল ইসলাম, ফরেস্টার নির্মল কুমার মন্ডল, আবু বকর সিদ্দিক, নজরুল ইসলাম, ‘স্বত্বাধিকারী’ নূর মোহাম্মদ, গেইট সার্জন মাহবুবুর রহমান চৌধুরী, নির্বাহী প্রকৌশলী আনিছুর রহমান সরদার, সুপার/সম্পাদক গাজী রফিউল্লাহ নেছারী, ট্রাফিক সার্জেন্ট আবেদ আলী, পেকার কাম মেইল ক্যারিয়ার আবুল বাশার, বিআরটিএ-এর পরিচালক শহীদ হোসেন খান চৌধুরী, প্রাক্তন সুপারভাইজার আবুল হাশেম মিয়া, সাব-রেজিস্ট্রার একে এম আনোয়ার হোসেন, চিফ হাইড্রোগ্রাফার হাবিবুর রহমান খান ও তার স্ত্রী রোকসানা খান, সওজ-এর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোস্তাক হোসেন ও তার স্ত্রী আফজালা হোসেন, সাব-রেজিস্ট্রার শহিদ উল্লাহ, সওজ-এর নির্বাহী প্রকৌশলী সানাউল হক, সাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল আজিম জোয়ার্দার, ‘স্বত্বাধিকারী’ ইয়াকুব চৌধুরী, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (অবসরপ্রাপ্ত) নূর হোসেন ও তার স্ত্রী মনজিলা আরা, ‘স্বত্বাধিকারী’ আবুল কালাম সামছুজ্জামান, পরিচালক মনজুর আহাম্মদ, প্রধান প্রকৌশলী (ভারপ্রাপ্ত) ইকবাল হোসেন মজুমদার, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (ভারপ্রাপ্ত) কাজী হাসান বিন শামস, ‘স্বত্বাধিকারী’ আমান, সহকারী প্রকৌশলী নূরুল আমিন ভুঁইয়া, ‘স্বত্বাধিকারী সৈয়দ মো. জহিরুল হক, সহকারী প্রকৌশলী ইলিয়াছ, পরিচালক ইকবাল হোসেন চৌধুরী, আলী আকবর, ‘স্বত্বাধিকারী’ শামছুল আলম, ছালেহ জহুর, একেএম জসিম উদ্দিন, ইসহাক চৌধুরী, ইসমাইল, নূরুল ইসলাম, সহকারী পরিচালক মোস্তাক আহমেদ চৌধুরী, সহকারী প্রকৌশলী ইলিয়াছ, ক্যাশিয়ার কাম সুপারভাইজার ফনিভূষণ সরকার, মোহাম্মদ ইলিয়াসের স্ত্রী জান্নাতুল মাওয়া, প্রিন্সিপাল এপ্রেইজার আব্দুল মজিদ, ওয়ার্ক সুপারভাইজার আব্দুল লতিফ বিশ্বাস, উপসহকারী প্রকৌশলী নূর আলম, টেক্সটাইল অধ্যক্ষ এসএম জহুরুল হক রাব্বানী, ইনস্ট্রাক্টর শহীদ উল্যা, বনসংরক্ষক এম আতিকুল আজম ও তার স্ত্রী আছিয়া আজম, বিভাগীয় বন কর্মকর্তা অসিত রঞ্জন পাল ও তার স্ত্রী রঞ্জনা বিশ্বাস, ফাইন্যান্স এন্ড একাউন্টস অফিসার আনিছুর রহমান চৌধুরী, সওজ-এর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আক্তার হোসেন, সাব-রেজিস্ট্রার আব্দুস সোবহান, হিসাবরক্ষক হারুনুর রশীদ, সওজের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী শাহাব উদ্দিন ও তার স্ত্রী সালেহা বানু, প্রাক্তন নির্বাহী প্রকৌশলী সোহরাব উদ্দিন মিয়া, স্টোরকিপার সাইদুর হাসান, একেএম শামছুল হক, সহকারী ভারপ্রাপ্ত স্টোরকিপার আবদুল মমিন, প্রকল্প প্রকৌশলী মুরশীদ আবেদীন, মোটরযান পরিদর্শক আব্দুস সেলিম, সেলিনা বেগম জোয়ারদার, ফরেস্টার সালাউদ্দিন, নারায়ণ চন্দ্র মজুমদার, নির্মল কুমার দত্ত, মোদাচ্ছের হোসেন, সেলিম, সওজ উপ-সহকারী প্রকৌশলী আব্দুর রাজ্জাক, এমএইচ সিটি এসএল-এর পার্টনার আলম, শহিদুল্লাহ খান, সওজের প্রাক্তন উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মোহাম্মদ আলী, প্রাক্তন উপসহকারী প্রকৌশলী এমদাদুল হক, প্রাক্তন উপসহকারী প্রকৌশলী নজরুল ইসলাম, প্রাক্তন উপসহকারী প্রকৌশলী (অবসরপ্রাপ্ত) হাবিবুর রহমান খান, প্রাক্তন উপবিভাগীয় প্রকৌশলী দারুল ইসলাম, প্রাক্তন উপসহকারী প্রকৌশলী এএসএম সাইফুল ইসলাম, প্রাক্তন উপবিভাগীয় প্রকৌশলী বদরুল আলম, প্রাক্তন উপসহকারী প্রকৌশলী আবুল বাসার মিয়া, প্রাক্তন উপবিভাগীয় প্রকৌশলী আবু সালে মো. নুরুজ্জামান, প্রাক্তন উপবিভাগীয় প্রকৌশলী একে এম আজাদ রহমান, উপসহকারী প্রকৌশলী নুর আলম, মেসার্স বিনিময় টেড্রার্স-এর মালিক কেরামত আলী, মেসার্স এজি টেড্রার্স-এর মালিক আব্দুল গাফফর হোসেন, নিুমান সহকারী কাম মুদ্রাক্ষরিক বিশ্বজিৎ সিংহ, অফিস সহকারী জাকারিয়া, স্টোরকিপার শাহিন হাওলাদার, নিরাপত্তা পরিদর্শক আবুল বশর চৌধুরী, উচ্চমান সহকারী রফিকুল ইসলাম পাটোয়ারী, ফরিদা আক্তার, সাব-রেজিস্ট্রার হারুনার রশিদ, সওজের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী (অবসরপ্রাপ্ত) আব্দুল হালিম, কাস্টম সুপারভাইজার (অবসরপ্রাপ্ত) নূরুল আমিন, সওজের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী জলিলুর রহমান, স্বাস্থ্য সহকারী জিল হোসেন, জাহাঙ্গীর কবির, কাজী নূরুন নবী, গুলনাহার বেগম, উপসহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার নজির আহমেদ ভূঁইয়া, সওজের উপসহকারী প্রকৌশলী আবুল কালাম, আব্দুল মতিন, হোসনে আরা বিনা, রফিকুল ইসলাম, লাইন সহকারী আব্দুল মজিদ মন্ডল, কাস্টম হাউজের এপ্রেইজার আব্দুল গোফরান ভূঁইয়া, উপসহকারী প্রকৌশলী নজরুল ইসলাম, শফিকুল ইসলাম, পৌর ভুমি সহকারী কর্মকর্তা সৈয়দ বেলাল হোসেন, বর্তমানে উপসচিব সুরুত জামান ও স্ত্রী তৌহিদা বেগম, পরিদর্শক দেলোয়ার হোসেন ও তার স্ত্রী খোদেজাতুল কোবরা, প্রাক্তন সহকারী প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান, নির্বাহী প্রকৌশলী নাজমূল আলম, হিসাবরক্ষক সাইফুল ইসলাম, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আরিফুর রহমান ও তার স্ত্রী রায়হানা রহমান, প্রিন্সিপাল এপ্রেইজার মাহফিজুর রহমান, উপসচিব শংকর কুমার দাস, প্রভাষক শফিউল আজম, শাম্মি আক্তার, পিকে মিজান রেজা, অফিস সহকারী সেলিনা পারভীন, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী হাবিবুর রহমান ও তার স্ত্রী ফাতেমা খাইরুন নেছা, অডিটর আকবর হোসেন, প্রাক্তন ব্যবস্থাপনা পরিচালক হারুন আল রশিদ, কোষাধ্যক্ষ খসরুজ্জামান মিল্টন, সাবেক অতিরিক্ত আইন সচিব আবুল বাশার ভূইয়া, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার একে এম হারুন অর রশিদ, নির্বাহী প্রকৌশলী (অবসরপ্রাপ্ত) মৃধা নজরুল ইসলাম ও স্ত্রী সাইদা ইসলাম, সওজ-এর নির্বাহী প্রকৌশলী শফিউল আজম ভূইয়া ও স্ত্রী শাকিলা আজম, চেয়ারম্যান মীর নাসির উদ্দিন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের অধ্যাপক ফজলে হোসেন, সাব-রেজিস্ট্রার আব্দুস সামাদ মিয়া ও স্ত্রী আফরোজা সামাদ, ইসমাইল হোসেনের স্ত্রী আছিয়া বেগম, রাজশাহীর দুর্গাপুরের আকবর কাজী, তৌহিদুল ইসলাম, উপসহকারী প্রকৌশলী বজলুল হক, মকসেদ আলী, রাজশাহীর দুর্গাপুরের বাছের আলী, খোরশেদ আলম, ফরিদ উদ্দিন, আকবর আলী মুন্সী, আজহার আলী, সাব-রেজিস্ট্রার আজিজুর রহমান, মহাব্যবস্থাপক মাইনুল হক, এপ্রেইজার (অব.) আহম্মদ ছোবহান, ঝালকাঠীর আব্দুর রউফ তালুকদার, জহিরুল ইসলাম, সহকারী প্রকৌশলী নজরুল ইসলাম, উপবিভাগীয় প্রকৌশলী সাখাওয়াত হোসেন, বিপণনের মহাব্যবস্থাপক (অব.) কেরামত আলী খান, নরসিংদীর আনোয়ার হোসেন, কানুনগো’র কবির আহম্মদ ও স্ত্রী পারভীন সুলতান চৌধুরী, বাজার সুপারভাইজার এএসএম মমিনুল হক, ডিসিসির অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী খন্দকার সুজাত আলী, শেরপুরের রৌশন আরা চৌধুরী, লুৎফুর রহমান, মিজানুর রহমান, সাব-পোস্টমাস্টার জাহাঙ্গীর আলম, অপারেটর মকিয়া খাতুন, সাবেক অপারেটর নূরুল ইসলাম, চেয়ারম্যান আবু তোরাব সরকার, এমএলএসএস কাস্টমস আবুল কালাম, স্বাস্থ্য সহকারী খাইবার আলী, মোহাম্মদ আলীর স্ত্রী নুরুন নাহার, আব্দুল জব্বার খানের স্ত্রী সাইয়েদা খানম, গোলাম আহম্মদ ফারুক, রেজাউল করিমের স্ত্রী বেগম আফরোজা করিম, ফেরদৌসী আক্তার, লায়লা আজাদ, ওসমান গনি’র মেয়ে মাকছুদা জামান, খন্দকার গোলামা মোস্তফার স্ত্রী ফেরদৌসী মোস্তফা, জেলা রেজিস্ট্রার (অব.) এ কে এম বজলুর রশিদ ও স্ত্রী মাহমুদা বেগম, লুৎফুন নাহার ইসলাম, সুফিয়া বেগম, ফসিহ উদ্দিনের স্ত্রী বাসবি মাকসুদ, সাব-রেজিস্ট্রার আলহাজ্ব ফারুক, আব্দুল ওয়াদুদ, ঢাকা গুলশানের সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের নাসির উদ্দিন, উত্তরা সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের অফিস সহকারী মাহবুব রহমান খান, আব্দুল বাতেনের স্ত্রী সেলিনা বেগম, দারোগা আলী মন্ডলের মেয়ে হামিদা বেগম, ঢাকা ক্রিসেন্ট রোডের আব্দুল হালিমের স্ত্রী নাইমা আহমেদ, ধানমন্ডি সেন্ট্রাল রোডের সালমা পারভীন, আয়েশা খাতুন, শাহিনা রহমান, ঢাকা থামেক্স গ্র“পের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুর কাদির মোল্লা, তিতাস গ্যাস টিএন্ডডি কোম্পানি লিমিটেডের উপব্যবস্থাপক এম কালাম উদ্দিন আহম্মেদ, সহকারী টেকনিক্যাল অফিসার আলী আজগর সিদ্দিকী, এটিও মাহফজুল হক, জাহাঙ্গীর আলম হাওলাদার, মকছুদুল আল, উপসহকারী প্রকৌশলী আক্তারুজ্জামান, সহকারী ব্যবস্থাপক (অব.) বিএম জাকির হোসেন, উপসহকারী প্রকৌশলী গোলাম মোস্তফা খান, উপব্যবস্থাপক গোলাম হোসেন পাটোয়ারী, ব্যবস্থাপক ফরিদ উদ্দিন, উপব্যবস্থাপক মাসুদুল হাসান, উন্নয়নকারী মোস্তাফিজুর রহমান, মিটার রিডার মোজাফফর হোসেন, মোসলেম উদ্দিন, জহুরুল ইসলাম, সাজ্জাদ হোসেন, রুহুল আমিন, আলতাফ হোসেন গাজী, কামাল হোসেন, রফিজুল হক, রফিকুল ইসলাম, সফিক উল্যাহ, আশরাফ উদ্দিন ভূঁইয়া, মোজাম্মেল হক, মোস্তফা সাইফুল ইসলাম, মাসুদুল হক, আব্বাস উদ্দিন, হাবিবুর রহমান রেজাউল হক, মুনসুর আলী সিকদার, সোহরাব আলী, মোহসীন আলী, তাপস কুমার দে, গোলাম মোস্তফা কামাল, শহীদুল আলম গাজী, আনোয়ারুল হক, হারুনুর রশীদ, আব্দুল কাদের, আক্তারুল ইসলাম, আলিম খান, একে এম আনোয়ারুল হক, রুহুল আমিন, ভজন কুমার বনিক, মকবুল হোসেন, বজলুর রহমান, সুপারভাইজার সহকারী মোফাজ্জল হোসেন, আবু মাসুদ, সিরাজুল ইসলাম, প্রকর্মী (অব.) সিরাজুল হক, মোহাম্মদ হোসেন খান, ইছহাক, ওয়েন্ডার কাজীমুদ্দিন, ওয়েন্ডার মোস্তফা কামাল, বিক্রয় সহকারী শাহিনুল ইসলাম, এবিএম নুরনবী, জাহাঙ্গীর আলম, জাকিরুল হোসেন ভূঁইয়া, খোরশেদ আলম পাটোয়ারী, হিসাব সহকারী আব্দুল কুদ্দুছ মিয়া, আবু মুছা, দেলোয়ার মোর্শেদ, ইসহাক মিয়া, জাকির হোসেন, আবু তাহের, আব্দুল সালাম মোল্লা, জি এম আনোয়ার, সাইফুল ইসলাম, আব্দুর রাজ্জাক, হানিফ শেখ, জাকির হোসেন , টিসিসি আজাদুল হক, মোজাম্মেল হক, প্রকর্মী নুরুল ইসলাম, ডিএম কাদের, মান্নান, সাবেক পরিদর্শক (হিসাব) হারুন-অর-রশীদ, মিটার রিডার আনোয়ারুল হক, জুনিয়র হিসাব সহকারী জালাল উদ্দিন, মিটার রিডার আব্দুল কাদের, বিক্রয় সহকারি জাকিরুল হোসেন ভূইয়া, মিটার রিডার গোলাম মোস্তফা কামাল, জুনিয়র প্রকর্মী ইউনুস, আব্দুস সালাম, অফিস সহকারী বারেক হাওলাদার, ইউনুছ আলী গাজী, সুপারভাইজার জোবায়ের হোসেন, আব্দুল জব্বার, শেখ শহীদুল ইসলাম, এবিএম সেলিম, তোফায়েল আহমেদ চৌধুরী, রহমাতুল মুক্তাদির, সফিউদ্দিন, গোলাম মোস্তফা খান ইউসুফ জাই, সারোয়ার হোসেন, এম এম হারুন-আল-রশিদ, সিনিয়র ইলেকট্রিশিয়ান আসাদুজ্জামান, জুনিয়র রশিদ, সাহায্যকারী তফাজ্জল হোসেন পাটোয়ারী, বিআইডব্লিউটিএ-এর নির্বাহী প্রকৌশলী সাইফুল ইসলাম, ঢাকার বিআইডব্লিউটিএ-এর সাবেক পরিচালক ইবরাহীম হোসেন, সড়ক ও জনপথের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী গিয়াসউদ্দিন আহমেদ, গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের জারিকারক জহিরুল ইসলাম, উপসহকারী প্রকৌশলী ফরিদুল ইসলাম, জহুরুল আরেফীন, ঢাকা বিআরটিএ-এর উপপরিচালক (ইঞ্জি) লোকমান হোসেন মোল্লা, কুমিল্লা বিজিএসএল-এর ম্যানেজার দিবাকর সেনগুপ্ত, লক্ষ¥ীপুরের প্রকৌশলী তাইজুল ইসলাম, সহকারী কর্মকর্তা জসিমউদ্দিন চৌধুরী, বিক্রয় সহকারী খালেদ সাইফুল্লাহ, চট্রগ্রাম ফৌজদারহাটের ভান্ডারসহকারী শহীদুল ইসলাম খন্দকার, টেকনিশিয়ান রেহান মিজি, অফিস সহকারী আলমগীর পাটোয়ারী, কুমিল্লার বিক্রয় সহকারী আবুল কাশেম, বাখরাবাদ গ্যাস ফিল্ডস আর এমএম গ্রেড-১ এর টেকনিশিয়ান আকতার হোসেন, কেয়ারটেকার আব্দুর রব, মইনুল ইসলাম, সহকারী প্রকৌশলী একেএম ওবায়দুর রহমান খান চৌধুরী, ঢাকা বিআরটিএ-এর মহাপরিচালক (ইঞ্জি) শহিদুল ইসলাম, মগবাজার (ডেসা) বিওবি বিভাগের সহকারী প্রকৌশলী ফজলুল করিম, মিটার রিডার শহিদুল্লাহ তালুকদার, উপসহকারী প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম ভূঁইয়া, ডেসার মিটার পরিদর্শক হারুন অর রশীদ, উপসহকারী প্রকৌশলী তফাজ্জল হোসেন খান, উপবিভাগীয় প্রকৌশলী আব্দুল বাতেন, বিওবি বিভাগের সহকারী প্রকৌশলী মোশারফ হোসেন, মুগদাপাড়া ডেসার উপবিভাগীয় প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম, সহকারী প্রকৌশলী তোফায়েল আহমেদ, মিটার পরিদর্শক এবিএম কামরুল ইসলাম, কাজলার উচ্চমান হিসাব সহকারী ওমর ফারুক মোল্লা, মানিকনগরের আবু সাইদ, নির্বাহী প্রকৌশলী হাবিবুর রহমান, তেজগাঁওয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী মোজম্মেল হক, মিটার রিডার আলী মোস্তফা কামাল, শ্যামলীর মিজানুর রহমান, ডেসার উপসহকারী প্রকৌশলী শেখ আব্দুস সালাম, খিলগাঁওয়ের সিএসবি আবুল হায়াত, নির্বাহী প্রকৌশলী সালেহ উদ্দিন, মিটার রিডার সোহরাব হোসেন, পরিবাগের উপসহকারী প্রকৌশলী কাজী নজরুল ইসলাম, লালবাগের সিএমবি মোরশেদ আলম খান, সিদ্ধিরগঞ্জের উপসহকারী প্রকৌশলী আকরাম হোসেন, নারিন্দা ডেসার সিনিয়র মিটার পরিদর্শক মজিবুর রহমান, মতিঝিল সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী রণজিৎ কুমার দত্ত, শেরেবাংলা নগরের হিসাবরক্ষক আমির আলী, সাতমসজিদের মিটার রিডার আব্দুর রশিদ মিয়া, নারায়ণগঞ্জের (পূর্ব) সহকারী প্রকৌশলী হাবিবুর রহমান, উন্নয়ন বিভাগ-২-এর উপসহকারী প্রকৌশলী হেলাল উদ্দিন আহমেদ, উন্নয়ন বিভাগের সহকারী প্রকৌশলী এসএম ইলিয়াস, উন্নয়ন বিভাগ-৬ এর উপসহকারী প্রকৌশলী সামছুল হক, স্ক্যাডা পওস সার্কেলের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুস সালাম, কাটাবন ডিপিটিসি’র উপবিভাগীয় প্রকৌশলী সুলতান আহম্মেদ, ডিপিডিসির নির্বাহী প্রকৌশলী (ম্যানেজার টেকনিক্যাল) সাইফুল ইসলাম, নেত্রকোনার ইনাম উদ্দিন, প্রবীর চন্দ্র সিংহ, গণপূর্ত অধিফতরের প্রধান প্রকৌশলী (অব.) এফ এম মঞ্জুরুল ইসলাম ও তার স্ত্রী আকতার জাহান রুবি, বগুড়ার অগ্রণী ব্যাংকের সাবেক এটর্নি এসিসটেন্ট শামসুল আলম, অগ্রণী ব্যাংকের (সাময়িকভাবে বরখাস্ত) বুলু মিয়া মন্ডল, মুনছুর রহমান, ক্যাশিয়ার কাম উচ্চমান সহকারী মজিবর রহমান, সাবেক ব্যবস্থাপক ও বর্তমান অফিসার নজরুল ইসলাম, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক (সাময়িকভাবে বরখাস্ত) জিয়াউল ইসলাম, ইস্টার্ন হাউজিং এপার্টমেন্ট-৫৩ পুরানা পল্টন লাইনের মোশাররফ হোসেন ঠাকুর, বিআরটিএ-এর মটরযান পরিদর্শক (সাময়িকভাবে বরখাস্ত) কাজী মাহবুবুর রহমান, নাটোরের অডিটর উপজেলা হিসাবরক্ষণ অফিসের সাবান আলী, সাব-রেজিস্ট্রার (সাময়িকভাবে বরখাস্ত) দেওয়ান মোজাহার হোসেন, বিআরটিএ-এর কারিগরী সহকারী এবিএম ছালেকুজ্জামান এবং সহকারী পোস্টমাস্টার (সাময়িকভাবে বরখাস্ত) আবুল কালাম আজাদ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।