কাঙাল জানিয়া বাবা দিও দরিশন, অধম জানিয়া বাবা দিও দরিশন.....
নিষ্প্রান সরকারী বিশাল বিশাল দপ্তরে কাজের শেষ নাই। কিন্তু তারা কাজে আনন্দই খুঁজে পায় না। নাই কাজের সাথে বসবাস উপযোগী মনরোম পরিবেশ । কর্মকর্তা কর্মচারীদের মধ্যে একটি আতংক লক্ষ্য করা যায়। তাদের কাজের মনযোগ বাড়াতে কিছু বাস্তব সম্মত ব্যাবস্থা নেয়া যেতে পারে।
একটি আধুনিক মনরোম দপ্তর তৈরীতে কেমন ব্যায় হইতে পারে। একটু আন্তরিকতাই কি তার দপ্তরটি সুন্দর ভাবে সাজানো যায় না। না তার সাথে কি বদলী আতংক বিরাজ করে বুঝিনা। তাদের কাজের নিরাপত্তা, সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা কর্তা হইতে কর্মচারী পর্যন্ত এত সীমিত আকারে দেয়া হয় যে , প্রতিটা কর্মকান্ডে তাদের কে সিদ্ধান্তহীনতায় ভূগতে দেখা যায়।
একটি কর্মকান্ডে একক সিদ্ধান্ত অনেক সময় তার দায়বদ্ধতা বাড়াইয়া দিতে পারে।
তার সাথে জবাবদিহিতার প্রশ্ন, প্রশ্ন আকারে তার প্রতি ছোড়া যেতে পারে। কিন্তু সামষ্টিক সিদ্ধান্ত অনেক সময়ে জটিল দায় অনেকে এড়িয়ে যাওয়ার সুয়োগ পায়।
আমি যা অবতারনা করে ছিলাম তা হলো রুচিশীল বিনোদন এবং কাজের একঘুয়েমীতা দুরীভূত করতে। সরকারী দপ্তরগুলোকে পরিপাটি করে সাজানোর ব্যাবস্থা করা। এখন অনেক বেসরকারী দপ্তরে ইন্টেরিয়োর ডিজাইনারের মাধ্যমে দপ্তরগুলোকে সাজাতে দেখা যায়।
তাতে কাজের চাপ কমে এবং কাজে আনন্দ পাওয়া যায়।
সরকারী সকল দপ্তরকে কিভাবে একটি সুসজ্জিত দপ্তর হিসাবে গড়ে তুলা যায়। বড় কর্মকর্তাদের দপ্তর অবশ্যই সুসজ্জিত ,আমার কথা হলো যে দপ্তরে বেশী কাজ হয় তাদের আনন্দদায়ক কাজের পরিবেশ সৃষ্টি করা। তা যতই ব্যায় সাপেক্ষে হোক না কেন। তাহলেই পেতে পারি একটি গতিশীল জন প্রশাসন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।