শ্রীলঙ্কা সফরে দলের সঙ্গে ছিলেন।
কিন্তু খেলা হয়নি। অথচ ফর্মেই ছিলেন। দ্বীপ রাষ্ট্রে যাওয়ার আগে বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) একটি ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন মার্শাল আইয়ুব। ফর্মে থাকার পরও টেস্ট খেলতে না পারায় একটি আক্ষেপ ছিল।আগের দিন ৪ উইকেটে ১৫৬ রান তুলে দিন শেষ করেছিল বাংলাদেশ সবুজ। অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম ৬৯ ও মেহরাব জুনিয়র ৯ রানে অপরাজিত ছিলেন। গতকাল দ্বিতীয়দিন মুশফিক সাঝঘরে ফিরেছেন ৮৪ রান করে এবং মেহরাব করেছেন ৫১ রান। আগেরদিন ৪ উইকেট নিয়েছিলেন রাজ্জাক রাজ। গতকাল আরও ৩ উইকেট নেন।
সব মিলিয়ে ৬৩ রানে নেন ৭ উইকেট। তবে ম্যাচ ঘাটতি অনেকটাই পুষিয়ে গেছে সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজার। প্রথমদিন করেছিলেন ১০ ওভার। গতকাল বোলিং করেন আরও ৫ ওভার। সব মিলিয়ে ১৫ ওভার বোলিং করে ৪০ রানের খরচে উইকেট নেন একটি।
সবুজ দল ব্যাট করতে নেমে রবিওল ইসলামের বিধ্বংসী বোলিংয়ে ২৫ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে কোণঠাসা হয়ে পড়ে। সেখান থেকে মার্শাল ও নাসির হোসেন চতুর্থ উইকেট জুটিতে ৬১, এবং পঞ্চম উইকেট জুটিতে মার্শাল ও রিয়াদ যোগ করেন ৬৫ রান। এরপর ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে মার্শাল ও সৌম্য সরকার অবিচ্ছিন্ন থেকে ১৩১ রান যোগ করেন। সৌম্য অপরাজিত রয়েছেন ৫৫ রানে এবং মার্শাল ১৪৭ রানে। ১৯৭ বলের ইনিংসটিতে ছিল ২১টি চার ও ২টি ছয়।
অবশ্য ইনিংসটি একেবারেই নিচ্ছিদ্র ছিল না। এই সেঞ্চুরি তাকে আত্দবিশ্বাসী করেছে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ ফেরার, 'আমি চেষ্টা করছি। দলে ফেরার বিষয়ে আমি আত্দবিশ্বাসী। নির্বাচকরা এখন ভালো বলতে পারবেন। '
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।