অবশেষে বাল্যবিবাহ থেকে রক্ষা পেল জহুরা। গতকাল মির্জাপুর ইউপি চেয়ারম্যান ফিরোজ মিয়া জহুরার বাড়ি গিয়ে তার বাবার সঙ্গে কথা বলে এই বিয়ে বন্ধ করান। শ্রীমঙ্গল উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের ছাত্রবট গ্রামের ফজলুল হক তার মেয়ে, ধোবারহাট উচ্চবিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্রী জহুরা বেগমের (১২) বিয়ে ঠিক করেছিলেন সদর উপজেলার সাধুহাটী গ্রামের বাঘারাই মাস্টারবাড়ির আবদুর রৌফ মাস্টারের ছেলে সৌদি আরবপ্রবাসী জাহাঙ্গীর আলম মিজানের সঙ্গে। গতকাল ছিল জহুরার গায়ে হলুদ, আজ ছিল বিয়ের দিন। কিন্তু উপজেলা প্রশাসনের সহায়তায় বাল্যবিবাহ থেকে রক্ষা পেল জহুরা।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আশফাকুল হক চৌধুরী বলেন, বাল্যবিবাহটি বন্ধ করা হয়েছে। উল্লেখ্য, গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনে 'আজ জহুরার গায়ে হলুদ' শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছিল।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।