একটি পরিযায়ী পাখীর নাভীমূল থেকে উৎসারিত
স্বর্ণথালা, আমাকে অকস্মাৎ টেনে নামায় অলীক গুহায়
নানাবিধ রঙিন কোমলতা, পরাবাস্তব সঙ্গম আমাকে-
নকল সফেদ দাঁতে কুটিকুটি করে কাটতে থাকলে
চতুর কলাবিদের মত এন্তার ক্যানভাসে তুলির আঁচড় কাটি।
তখন সুরের হীরক দ্যুতি আমাকে মানবীয় স্বত্বার
রূপালি তরঙ্গ হয়ে দাঁড় করায় সুবর্ণমায়াবী প্রহরে।
ফ্রয়েড আমার কাছে তখন অনেক বেশি প্রিয়
যতটানা বিকলাঙ্গ নগ্নতায় বিলিয়মান কামসূত্র।
সদাহাস্য সোহাসিনীর একটি বৈচি ফুলের মালা
কতটুকু নীলকণ্ঠ হয়ে উঠতে পারতো তা আমি জানি।
কোন কোন মন্ময় বিকেলে দু’চোখে পাশাপাশি
দু’ফোটা অশ্রু কিভাবে রাজহাসের মত গ্রীবা বাড়িয়ে
অস্তরাগের সমস্ত আয়োজন থামিয়ে দিতো তা-
আমার চেয়ে বেশি চৈতন্যে ধারণ করেছে কে?
স্মৃতির বনস্থলীতে বিকাশমান ডালপালা এখন হামুখে
পড়ে আছে আমাদের চিরচেনা মেঘের উড্ডীন দ্বীপে
আর আমার মগজের রঙিন পুকুর লিক্যুইড হয়ে-
ঢুকে গেছে অন্তরীপ তামসী গুহায়।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।