সিরিয়ায় হামলা নিরুৎসাহিত করছেন রাশিয়া, চীন এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোর নেতারও।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এরই মধ্যে সিরিয়ায় হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করেছেন। এর মধ্যেই বৃহস্পতিবার সম্মেলনে যোগ দিতে সেন্ট পিটার্সবার্গে যান ওবামা।
সম্মেলনস্থলে পুতিনের সঙ্গে তার সাক্ষাৎটাও প্রাণবন্ত ছিল না। শুধুমাত্র ক্যামেরায় ছবির জন্য পোজ দেয়ার খাতিরে করমর্দন করে সৌজন্য রক্ষা করেন দু’নেতা।
এরপর সম্মেলনের প্রথম দফা পুতিনের অনুকূলেই গেছে। জি-২০ সম্মেলনের নেতাদের কাছে এক চিঠিতে সিরিয়ায় সামরিক হামলার বিপক্ষে মত দিয়ে চিঠি লেখে চীন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতারা এমনকি পোপ ফ্রান্সিসও। পুতিনের পক্ষে তাদের এ অবস্থানে চাপ বাড়িয়েছে ওবামার ওপর।
চীনের উপ-অর্থমন্ত্রী ঝু গুয়াংগিয়াও এক ব্রিফিংয়ে বলেছেন, “ সামরিক ব্যবস্থা বিশ্বের অর্থনীতি বিশেষ করে তেলের দামের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। এতে করে তেলের দাম বাড়বে”।
ওদিকে, পুতিন বলছেন, সিরিয়ায় রাসায়নিক গ্যাস হামলা বিদ্রোহীরা চালিয়ে থাকতে পারে। আর সেখানে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের অনুমতি ছাড়া হামলা চালালে তাতে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন হবে। এ বিষয়টি এখন অনেকেই সমর্থন করছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।