I want to make me as a blog writter. আরব বসন্তের ফুল ফুটেছে মধ্যপ্রাচ্যের অনেক দেশে। এর সূচনা হয়েছিল তিউনেসিয়া থেকে। সর্বাধিক জনবহুল আরব রাষ্ট্র মিশরেও বসন্তের মৃদুমন্দ হাওয়ায় গণতন্ত্রের শুভ সূচনা শুরু হয়েছে। লিবিয়ায় বসন্তের হাওয়া লাগলেও মাঝে মধ্যে দমকা হাওয়া অস্বস্তির কারণ হচ্ছে। পাশের আলজেরিয়ায় রাজনৈতিক শীত হয়ত সহসাই কাটবে না।
যা হোক, এর মধ্যে সিরিয়ায় এখন গ্রীষ্মের উত্তাপ চলছে, বসন্ত কবে আসবে বলা কঠিন। বসন্ত আসবে, না আসতে এখন বিরোধিদের অনেক পথ পারি দিতে হবে তা অনুমান করতে হলে গত ২১ মাসের একটি সাধারণ পর্যালোচনা করা প্রয়োজন মনে করছি। লক্ষ্য করলে দেখা যায়, ১৩ নভেম্বর ১৯৭০ সালে ‘কারেকটিভ’ বা সংশোধনী বিপ্লবের মাধ্যমে ক্ষমতায় এসেছিল সিরিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট বাশারের পিতা হাফিজ আল আসাদ। তখন থেকে সিরিয়ায় শুরু হয় আসাদ পরিবারের শাসন। হাফিজ আল আসাদ তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ২৯ বছর সিরিয়া শাসন করেছেন।
তারই উত্তরসূরী বাশার আল আসাদ ২০০২ সালে ক্ষমতায় এসে এ পর্যন্ত এই উত্তপ্ত লড়াইয়ের মাঝে টিকে থেকে মনে হচ্ছে যোগ্য উত্তরসূরীর পরিচয় দিয়েছেন। গত ২১ মাস থেকে চলা সহিংসতায় এ পর্যন্ত ৬০ হাজারের অধিক মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে যার মধ্যে রয়েছে অসংখ্য নারী ও শিশু এবং প্রায় ৬ লাখ শরনার্থী মানুষ পাশ্ববর্তী দেশ গুলোতে আশ্রয় নিয়েছে। সিরিয়ার বর্তমান সহিংসতার কারণে সেখানে খাদ্য সাহায্য পৌঁছানো যাচ্ছে না ফলে ২২ মাস ধরে চলা সংঘর্ষে ১০ লাখ মানুষ খাদ্যাভাব ও অসহায় পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছে এবং নারীদের ধর্ষনের ভয়াবহতা বেড়ে গিয়েছে। আর এই অবস্থা ১৯৪৫ সালের সিরিয়ার কথা মনে করিয়ে দেয়। কেননা সেই সময় ফ্রান্সের চালর্স দ্যা গল সরকার এই বাশার স্টাইলে সাধারণ মানুষের উপর গুলি করেছিল।
কিন্তু এত প্রাণহানির পরও এই স্বৈরাচারী শাসকের পতন হচ্ছে না। এর আগে ৬ নভেম্বর ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরুন বাশারকে দেশ ত্যাগ করার সব ধরনের সহায়তার কথা বলেছিলেন। যাতে এই রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের অবসান হয়। কিন্তু বাসার জানিয়ে দিয়েছেন ‘আমি পুতুল নই, আমি পশ্চিমাদের তৈরী নই যে, আমাকে পশ্চিমে গিয়ে বাস করতে হবে। ’ কিছুদিন আগে বিদ্রোহীরা বিমান বাহিনীর প্রধান আবদুল্লাহ মাহমুদকে হত্যা করেছে।
উভয় পক্ষের এসব পাল্টা আক্রমণের হত্যাযজ্ঞে অনেক মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। ফলে বিশ্ববাসী সহ অনেক মানবাধিকার সংগঠন এ হত্যাযজ্ঞ নিয়ে উদ্বিগ্ন। কেননা তারা মনে করছেন এটি শুধু সিরিয়ার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে না, পাশ্ববর্তী দেশ লেবাননের শিয়া-সুন্নি বিরোধেও প্রভাব ফেলছে।
সিরিয়ার চলমান সংকট নিরসনে এ পর্যন্ত বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহন করা হয়েছে। প্রথমে ঝানু কূটনীতিক কফি আনান কে সিরিয়া সংকট সমাধানে জাতিসংঘ ও আরব লীগের বিশেষ দূত হিসেবে নিয়োগ করা হয়।
তিনি সংকট সমাধানে ছয় দফা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যান। সংকট সমাধানে দেশটির উপর অবরোধ আরোপের জন্য জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে কয়েকবার প্রস্তাব তোলা হয়। কিন্তু চীন ও রাশিয়ার ভেটোর কারণে তা নাকচ হয়ে যায়। সর্বশেষ প্রস্তাব তৈরী করেছিল যুক্তরাজ্য, এটি পাশ হলে দেশটিতে বাহিরের সামরিক হস্তক্ষেপের সুযোগ সৃষ্টি হত। কিন্তু পুনরায় ভেটো দেয়ায় এ পরিকল্পনা ব্যর্থ হয়।
ফলে কফি আনানের ছয় দফা শান্তি পরিকল্পনা কূটনৈতিক সমাধিতে পরিণত হয়। উত্তাল সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় কফি আনানের ব্যর্থতার পর জাতিসংঘ ও আরব লীগের বিশেষ দূতের দায়িত্ব নিয়েছেন লাখদার ব্রাহিমি। অশান্ত সিরিয়ায় শান্তির বারতা আনতে তিনি নিরন্তর চেষ্টা চালাচ্ছেন। সিরিয়া সরকার ও বিদ্রোহীদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে আসছেন। পরোক্ষ ভাবে পক্ষ নেওয়া দেশগুলোর সাথে দফায় দফায় বৈঠক করছেন।
সর্বশেষ জেনেভায় অনুষ্ঠিত হয় ত্রিপক্ষীয় আলোচনা এবং এই আলোচনা গঠন মূলক হয়েছে বলে সন্তোষ প্রকাশ করে রাশিয়া। কিন্তু সেদিন রাতে মুহুর্মুহ বিস্ফোরণের শব্দে এই আলোচনার দাবি কে নস্যাৎ করে দেয়। ফলে দেখা যাচ্ছে দেশটির ক্রম অবনতিশীল পরিস্থিতির ব্যাপারে বিশদ আলোচনা হলেও সংকট সমাধানে কোন আশার বাণী শোনাতে পারছে না।
বলা বাহুল্য, সিরিয়া সংকট বর্তমানে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সবচেয়ে আলোচিত সংকট এই সমস্যা নিয়ে আঞ্চলিকভাবে এবং আরও বৃহত্তর আন্তর্জাতিক পরিসরে উৎকণ্ঠার শেষ নেই। কারণটি স্পষ্ট।
যদিও এটি মূলত সিরিয়ার আভ্যন্তরীণ বিষয়, প্রকৃতপক্ষে বিশ্বের বৃহৎ শক্তিবর্গ পরোক্ষভাবে হলেও এই সংকটের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছে। ফলে সমস্যাটি নিয়ে উদ্বেগ বৃদ্ধিই পাচ্ছে। দেখা যাচ্ছে যে, সিরিয়ার সঙ্গে ইরান, রাশিয়া, চীন ও উত্তর কোরিয়ার সম্পর্ক বেশ ভাল। রাশিয়া সিরিয়াতে প্রচুর পরিমাণে সামরিক অস্ত্র রপ্তানি করে থাকে। তাছাড়া সিরিয়ার টারটোয়াস বন্দরে রাশিয়ার নৌ-ঘাঁটি রয়েছে।
সমগ্র মধ্যপ্রাচ্যে নিজেদের আধিপত্য বিস্তারের ক্ষেত্রে রাশিয়ার কাছে সিরিয়া তাই কৌশলগত দিক থেকে গুরত্বপূর্ণ। উত্তর কোরিয়ার সাথে সিরিয়ার বাণিজ্যিক সম্পর্ক বেশ ভাল। তাছাড়াও আসাদ উত্তর কোরিয়ার মত পশ্চিমা বিরোধী। ফলে উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উন সিরিয়ার ‘কারেকটিভ রেভ্যুলেশনের’ ৪২ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে দেশের সার্বভৌমত্ব ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে বাশার কে উৎসাহিত করলেন ও সহযোগিতার কথা বললেন।
অন্যদিকে সিরিয়ার এই অভ্যন্তরীণ সংকটকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে পারস্য উপসাগরীয় অঞ্চলের দেশসমূহ, ইসরাইল এবং তুরস্কের মত দেশগুলো সিরিয়ার উপর নিজেদের কর্তৃত্ব নিশ্চিত করার ব্যাপারে তৎপর।
সিরিয়ার চলমান অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক অস্থিরতার সুযোগে একদিকে যেমন দেশটিতে সন্ত্রাসবাদের উত্থান ঘটেছে তেমনি আবার পশ্চিমা শক্তিবর্গের স্বার্থসিদ্ধির তৎপরতাও বেড়েছে। অভিযোগ করা হয় যে যুুক্তরাষ্ট্র, তুরস্ক বিদ্রোহীদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইসরাইল ও ফ্রান্স সিরিয়ায় সামরিক আক্রমণের প্রস্তুতি নিচ্ছে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সিরিয়ার অভ্যন্তরীণ এরুপ রাজনৈতিক অস্থিরতার ফলে সীমান্ত এলাকায় যে সন্ত্রাসবাদের উত্থান ঘটেছে তার প্রতিফলন হিসেবে তুরস্ক নিজ নিরাপত্তার স্বার্থে বাসারের পতনের লক্ষ্যে সিরিয়ার সাথে যুদ্ধে জড়াবে না তা নিশ্চিত ভাবে বলা যাচ্ছে না। কেননা কিছুদিন পূর্বে একটি তুর্কি যুদ্ধ বিমান কে সিরিয়া গুলি করে ভুপাতিত করে। ফলে তুরস্কে ন্যাটো জোট দেশটির নিরাপত্তার জন্য ‘প্যাট্রিয়ট মিসাইল’ নিয়োজিত করায় তাদের মধ্যে বলা যায় যে প্রায় যুদ্ধাবস্থাই বিরাজ করছে।
কিন্তু রাজনৈতিক ও সামরিক কারণে তুরস্ক সিরিয়ার সাথে সরাসরি যুদ্ধে জড়াবে না। এর মূল কারণ হচ্ছে আন্তর্জাতিক সমর্থন , রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে সিরিয়াতে যে সন্ত্রাসবাদের উত্থান ঘটেছে তা তুরস্কের জাতীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে কতটুকু হুমকির মুখে নিয়ে যেতে পারে তার উপর নির্ভর করছে তুরস্ক কর্তৃক সিরিয়ার বিরুদ্ধে আগ্রাসন, কেননা তুরস্ক এককভাবে সিরিয়ার সাথে জড়াবে না। তাই তুরস্ক ন্যাটো ভুক্ত দেশগুলোর সমর্থন নিয়ে সিরিয়ার সাথে যুদ্ধে জড়াতে চায়। কিন্তু তুরস্ক সিরিয়ার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সমর্থন লাভের ব্যাপারে হতাশ। কারণ যুক্তরাষ্ট্র সহ ইউরোপীয় দেশগুলো সিরিয়ার সাথে যুদ্ধে জড়ানোর ব্যাপারে ততটা আগ্রহী নয়।
কেননা এদিকে রাশিয়া, চীন ও ইরান বাশার সরকারের প্রতি সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। উল্লেখ্য যে, নিঃসন্দেহে তুরস্ক একটি আঞ্চলিক শক্তি কিন্তু তেল রপ্তানির ক্ষেত্রে দেশটি সম্পূর্ণ ভাবে রাশিয়ার উপর নির্ভরশীল।
২০১১ সাল নাগাদ রাশিয়ার অস্ত্র ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান গুলো আনুমানিক ১ বিলিয়ন ডলার মূল্যমানের অস্ত্র সিরিয়ায় বিক্রি করেছে। সিরিয়া রাশিয়া থেকে প্রচুর পরিমাণে পেট্রোলিয়াম জাতীয় পদাথ্য, ইলিকট্রনিক্স দ্রব্যসহ আরো অন্যান্য দ্রব্য আমদানি করে থাকে। এছাড়াও অন্যান্য ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে রাশিয়ার কাছে সিরিয়া অত্যন্ত গুরত্বপূর্ণ।
২০১১ সাল নাগাদ রাশিয়া এবং সিরিয়ার মধ্যে মোট বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ১.৯৭ বিলিয়ন ডলার। এদিকে সিরিয়ার টারটোয়াস বন্দরে রাশিয়া যে নৌ-ঘাঁটি স্থাপন করেছে তা সমগ্র মধ্যপ্রাচ্যে রাশিয়ার প্রভাব বজায় রাখার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরত্বপূর্ণ। এমনকি সম্প্রতি রাশিয়া টারটোয়াস নৌ-ঘাঁটি তে যুদ্ধ জাহাজ পাঠিয়ে আসাদ সরকারের প্রতি তার অটুট সমর্থন ব্যক্ত করেছে। কেননা সিরিয়াতে যদি পশ্চিমা শক্তির সমর্থন নিয়ে কোন সরকার ক্ষমতায় আসে তবে তা রাশিয়ার জাতীয় স্বার্থের হানি হবে বলে রাশিয়া মনে করছে। ফলে রাশিয়া বাশার আল আসাদের উপর নিজের সমর্থন রাখার ব্যাপারে অনড়।
আর এজন্য রাশিয়া নিরাপত্তা পরিষদে সব প্রস্তাবে ভেটো প্রদান করে আসছে।
সিরিয়া সংঘাতে শুধুমাত্র বৃহৎ শক্তিবর্গের পরোক্ষ ভূমিকাই যে প্রভাব ফেলছে তা বলা যায় না বরং শিয়া-সুন্নী বিষয়টিও একটি ভূমিকা পালন করছে বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। দেশটির শাসকগোষ্ঠীর অধিকাংশই ‘শিয়া’ হলেও সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগন সুন্নী। ধারণা করা হয় যে, প্রেসিডেন্ট আসাদের সমর্থকরা শিয়া এবং বিদ্রোহীরা সুন্নীদের সমর্থন পাচ্ছে। ইরান, লেবাননের হিজবুল্লাহ এবং ফিলিস্তিনের হামাস সংগঠনে শিয়া’দের প্রাধান্য বেশি এবং এরা আসাদের সমর্থক।
অন্যদিকে আরববিশ্বের অধিকাংশ দেশ সুন্নী এবং তুরস্ক, মিশরে সুন্নীদের আধিপত্য। তাই মিশর, তুরস্ক বিদ্রোহীদের সহযোগিতা করছে। তবে সবক্ষেত্রে এই শিয়া-সুন্নী প্রবণতা সঠিক নয় বরং বৃহৎ শক্তিবর্গের পক্ষপাতিত্বই সিরিয়ার গৃহযুদ্ধকে আরও সংকটের দিকে নিয়ে যাচ্ছে।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে তাহলে কি আসাদ সরকারই সিরিয়াতে স্থায়ী ভাবে থাকছেন না সেখানে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য দেশের ন্যায় বসন্তের সু-বাতাস লাগবে? দুটি বিষয়ই অনেক জটিল। সঠিকভাবে বলা যাচ্ছে না যে সিরিয়ার জনগণের ভাগ্যে কি হতে চলছে।
কেননা আসাদ সরকারের পতন দেখতে হলে বিদ্রোহীদের সামর্থ দেখতে হবে এবং বাহিরের পক্ষগুলোকে সমর্থন দিতে হবে। কিন্তু সেক্ষেত্রে বাহিরের শক্তিগুলোর সামরিক হস্তক্ষেপের অনীহা এবং বিদ্রোহীদের দুর্বলতা আসাদ সরকারকে আরো শক্তিশালী করছে। অন্যদিকে সিরিয়ায় যে ভাবে হত্যা, ধর্ষণ, শিশু হত্যা, উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হামলা হচ্ছে তাতে করে ইতিহাস স্বাক্ষ্য দেয় যে কোন স্বৈরাচারী সরকার এরুপ পরিস্থিতিতে কখন স্থায়ী ভাবে টিকে থাকেতে পারে নি। এছাড়াও বিশ্লেষকগণ মনে করছেন এরুপ পরিস্থিতিতে যে কোন সময়ে বৃহৎ শক্তিগুলো সিরিয়ার বিরুদ্ধে সামরিক ব্যবস্থা গ্রহন করতে পারে। অন্যদিকে জাতিসংঘ ও আরব লীগের বিশেষ দূত তার কূটনৈতিক কৌশলের মাধ্যমে আসাদ ও বিদ্রোহীদের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন এবং সামরিক হস্তক্ষেপ ছাড়াই আলোচনার মাধ্যমে সংকট নিরসনের কথা বলেছেন।
এই লক্ষ্যে ব্রাহিমির নতুন একটি প্রস্তাবনা প্রকাশের পর ২৫, ২৬ এবং ২৭ জানুয়ারী দেশটির সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার জন্য এক সভাব আহব্বান করেছে নিরাপত্তা পরিষদ। তাই আমাদের প্রত্যাশা বৃহৎ শক্তিবর্গ, আসাদ সরকার ও বিদ্রোহীরা তাদের স্বার্থকে বৃহৎ পরিসরে না দেখে সিরিয়ার জনগণের মানবিক দিকটি বিবেচনা করে দ্রুত একটি শান্তিপূর্ণ সমাধান সিরিয়াকে উপহার দিক।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।