আদালত অবমানার একটি অভিযোগের প্রাথমিক শুনানি করে বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম ও মো. আশরাফুল কামালেরর বেঞ্চ মঙ্গলবার এই রুল জারি করে।
শিল্প সচিব মোহাম্মদ মইনুদ্দিন আব্দুল্লাহ, শ্রম ও কর্মসংস্থান সচিব মিকাইল শিপার, গৃহায়ন ও গণপূর্ত সচিব ড. খন্দকার শওকত হোসেন, পরিবেশ সচিব সফিকুর রহামন পাটোয়ারি এবং রাজউক চেয়ারম্যান মো. নুরুল হুদার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগে কেন ব্যবস্থা নেয়া হবে না- তা জানতে চাওয়া হয়েছে ওই রুলে।
দুই সপ্তাহের মধ্যে তাদের এই রুলের জবাব দিতে হবে।
আদালতে আবেদনকারীদের পক্ষে ছিলেন, ব্যারিস্টার তানিম হোসেন শাওন এবং আরাফাত হোসেন খান।
শাওন সাংবাদিকদের বলেন, ২০১০ সালের ১৩ অক্টোবর হাই কোর্ট ৫ দফা নির্দেশনাসহ একটি রায় দেয়। ওই রায়ে ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড প্রয়োগে এক বছরের মধ্যে ‘বাস্তবায়ন কর্তৃপক্ষ’ করতে নির্দেশ দেয়া হয়। তা না হলে তিন মাসের মধ্যে রাজউক বা অন্য সিটি কর্পোরেশন উন্নয়ন কর্তৃপক্ষকে বা বিদ্যমান অন্য সংস্থাকে দায়িত্ব দিতে বলা হয়।
এই রায় বাস্তবায়ন না করায় গত ২৭ মে বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট) এবং সেফটি রাইটস সোসাইটি হাই কোর্টে চার সচিব ও রাজউক চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ আনে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।