একটি ভীষণ না থাকাকে সঙ্গে নিয়ে প্রতি রাতে ঘুমাতে যাই
আমাদের দেশের আনাচে কানাচে কত রঙ্গিলা সিনারিও দেখা যায়, এগুলা মাঝে মাঝে ব্লগে শেয়ার করতে খায়েশ হয়
আগে ফটু দিমু, নিচে কথা লেখুম...খিয়াল কইরা
একটা বাসের ভিতরে ইন্জিনের ঢাকনির উপর "পা দিবেন না" লেখা ছিলো। পাশে বাস ড্রাইভার।
গনতান্ত্রিক দেশে ক্ষমতা জনগনের হাতেই থাকে
রাজউক ট্রেড সেন্টার, নিকুন্জ-২
এইটা দিয়া যেকোনো মুবাইল কোম্পানি এড করতে পারবো - রিকশা চালাইতে চালাইতে ফুনে আলাপরত এক রিকশাচালক
বিঃদ্রঃ ড্রাইভিংয়ের সময় মোবাইলে কথা বলা নিষেধ
স্বাস্থয়সম্মত পায়খানা ব্যাবহার করুন - কামালপুর ইউনিয়ন স্যানিটারি ট্যাস্কফোর্স
রাঙামাটির একটি ব্রিজ (আমি ঠিক নিশ্চিত না)
সাবধান!!!! এইখানে মাটি কুপাইলে ঢাকায় বইয়া আর ব্লগ দেখা লাগবো না
সাইফুর মিয়া কি বৈদেশী ভাষায় পশ্চাৎ দেশ হইতে বায়ু নির্গমন করেন?
পুরা ভাড়ার টাকা ঊসুল কইরা ছাড়তাছে
খিয়াল করলে দেখবেন ইদুরের লেজ ফান্দে আটকাইয়া আছে! মরণ নিশ্চিত। তাও খায়েশ মিটে নাই, সমানে খাইয়া যাইতাছে
পুষ্টি মিলতে পারে, কিন্তু মিষ্টি আলু খেলে অর্থ কিভাবে মিলবে?
দেশের আইন শৃঙ্খলার প্রতি সজাগ দৃষ্টি রাখতে রাখতে প্রকৃতির ডাকে সারা দেয়ার সময় পায় না, তাই রাস্তায় পাশেই দাড়িয়ে দাড়িয়ে....
জুতার ফাস্ট ফুড দোকান
চোখ সামলাও, পাপ কম হবে
মটরসাইকেলটা দেখেন!! এইটা শ্যালো ইন্জিন দিয়া বানাইছে। কুস্টিয়ার ভেড়ামারা থেকে ফটুটা তুলা হইছে। আসল কথা হইলো এইটা শো-পিছ না, এইটা বহাল তবিয়তে রাস্তায় চলে!
এইটা কোনো ফান ফটো না। খেয়াল করলে দেখবেন লোহারপুর গরুর গোশত বিতানের প্রোপাইটে চাঁন মিয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম.এ পাশ করছেন। যিনি ফটুটা তুলছিলেন তিনি চাঁন মিয়াকে জিগ্গাসা করছিলেন, "এত ভালো পাশ করে চাকরি না করে আপনি গরুর গোশত বিক্রি করেন কেনো?".....চাঁন মিয়া বল্লেন,"এইটা আমার বাবার ব্যাবসা আর গোশত বেচেই আমরা রুটি কিনি, অন্যকিছু কেনো করবো?"
চাঁন মিয়াকে সালাম...সাবাশ বাংলাদেশ
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।