লিলিপুটরা বড়ো হবে। এই আশায় দলা পাকানো কাগজ খুলে আবার ব্যবচ্ছেদকরণে বিশ্বাসী আমি। যদিও কাগুজে বৃত্তান্ত যা বলে অতটা খারাপ আমি নই।
ওহে বংশ! (বাঁশি কে বংশী বলা গেলে,
বাঁশকে অবিশ্যি অবশ্যই বংশ বলা যাইবে)
তোমার সুলুক তালাশে
মুলুক চষিয়াও
যথোপযুক্ত ক্লু-কো
জুটাইতে না পারিয়া, বুক ভরিয়া
পুরো ব্যাপারটাই ফ্লুক বলিয়া
টুক করিয়া উড়াইয়া দেওয়ার পর
হঠাৎ মনে পড়িল,
বহুকাল রুটির সহিত
আলুভাজি খাওয়া হয়না।
চিন্তা হয়,
গত দুই বছর যাবতকাল
ডাইনিং এ ইদানীং কালের
জঘন্য পরোটা অসামান্য গন্য করিয়া
অনন্য ভঙ্গিমায়
চিবাইতেসি তো চিবাইতেইসি..।
আহা!
এই বাঁশ খাওয়ার আশ কবে মিটিবে
তাহা কাহার বলিতে পারার কথা,
তাহাই বা কে জানে।
আমি তো আর পাঁচটা লোকের চোখে
ঝোঁকের বশে
জওয়াবের বেশে সওয়াল
জিজ্ঞাসের দোষে
সাজাপ্রাপ্ত হইয়া
নিরর্থক বসিয়া অঙ্গুলি চিবাইতেসি।
থুক্কু, চাটিতেসি।
অঙ্গুলির স্থলে বাঁশ হইলে
কতই না ভালো হইত।
ভালো আর খারাপ বাহিরে কেবল,
ভিতরে সবার সমান ম্যাজেন্টা।
অহর্নিশি শব্দ করে তিন ব্লেডের ফ্যানটা।
(পুনশ্চ: বাঁশের ক্লারিফিকেশনটা
বেশ জরুরী একটা বিষয়)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।