একজন ইউনুস খান বেঁচে থাকতে চান গণ মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণের আন্তরিক প্রচেষ্টা এবং উদ্যেগ গ্রহণের মাঝে।
যোদ্ধাবাজ, কলহ প্রিয় মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ নাকি নারী লিপ্সু ছিলেন।
কন্ডোলিৎসা রাইসের কারনে নাকি সংসার ভাঙছে ক্ষমতাধর এই প্রেসিডেন্টের।
প্রেসিডেন্ট পদের মেয়াদ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নাকি বউকেও হারাচ্ছেন জর্জ ডব্লিউ বুশ? তাহলে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের সংসার কি ভেঙে যাচ্ছে?
ইতালির লা রিপাবলিকা পত্রিকার উদ্ধৃতি দিয়ে গতকাল বাংলাদেশের বৈকালিক পত্রিকা 'দিনের শেষে' একথা জানায়।
অভিমান করে মার্কিন ফাস্ট লেডি লরা বুশ ইতিমধ্যেই একরাত কাটিয়েছেন হোয়াইট হাউসের বাইরে ওয়াশিংটনের মে ফ্লাউয়ার হোটেলে।
তাতেও সমস্যা সমাধান হয়নি। একই ছাদের নিচে বাস করলেও বর্তমানে কথা হয়না দুজনেরই। এজন্য বিবাহ বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুজন। নভেম্বরে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পরেই তারা বিচ্ছেদের ঘোষনা দিতে পারে।
এদিকে বুশ-কন্ডোলিৎসার ব্যাপারে গুন্জন অনেকদিন ধরেই।
যুক্তরাষ্টের ট্যাবলয়েড পত্রিকাগুলো দু'বছর আগে তাদের সম্পর্ক নিয়ে অনেক কিছু প্রকাশ করলেও লরার প্রতিকিয়া প্রকাশ পায়নি এতোদিন। কিন্তু বর্তমানে লরা নিজেই বুশের উপর চরম বিরক্ত হয়ে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিচ্ছেদ হলে লরা পাবেন বুশের কাছ থেকে ২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
উল্লেখ্য যে ২০০৬ সালে এক মনোরোগ ডাক্তারের কাছে বুশ স্বীকার করেছিলেন যে, একজন পরনারীর প্রতি আকর্ষন রয়েছে। কন্ডোলিৎসা রাইসের নামটিও তিনি বারবার উচ্ছারন করেছিলেন।
আর রাইসও আনুষ্টানিক এক বৈঠকে বুশের কথা বলতে গিয়ে হাজ....(সম্ভবত হাজবেন্ড) বলে থেমে যান।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।