কোথায় পাব শান্তি,তাই খুজেঁ বেড়াই।
দলের মধ্যে ইসলাম লাগালে ইসলামিক দল হওয়া যায়না।
যেমন: জামায়েতি ইসলামী বাংলাদেশ।
জামায়েতের বিরুধ্বে থাকলে সে ইসলাম বিরুধী নয়।
যেমন:চরমোনাইয়ের পীর ফজলুল করীম।
নামের মধ্যে ইসলাম হলে সে মুসলিম নয়।
যেমন:মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম(ইসলামের নাম শুনলেই যার গাঁ জ্বলে উঠে। )
কেউ নিজেকে সৎ বলে দাবী করলেও সে সৎ নয়।
যেমন: গোলাম আজম,নিজামী।
এরা আজ ইসলামকে হাস্যকর বানিয়ে রেখেছে।
কখনো প্রচার করে বেড়ায় নারী নেতৃত্ব হারাম। আবার সেই ক্ষমতার জন্যই ওটাকে হালাল বানিয়ে নেয়।
এরা আল্লাহর আইন চায় আর মডারেট মুসলিমের সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্য আমেরিকার দূতাবাসে। সব সময় আমেরিকার ভয়ে থাকে না জানি ওরা সার্টিফিকেট না দেয়। আল্লাহর কাছে গ্রহন যোগ্যতার চেয়ে আমেরিকার গ্রহনযোগ্যতাই যাদের অগ্রাধিকার।
এদের কাছে ক্ষমতাই মুখ্য।
মনে পড়ে সেই সাহাবী আবদুল্লাহ ইবনে উবাই এর কথা সে অনেক বড় সাহাবী ছিল। কিন্তু ক্ষমতার জন্য সে মুনাফিক হয়ে গিয়েছিল। আর ওহুদ যুদ্বে মুসলমানদের সাথে গাদ্দারী করছিল।
যা ওহুদের পরাজয়ের অন্যতম কারন।
মুসলমাদের ১৪০০ বছরের ইতিহাস পড়লে দেখা যায় মুসলিম নামের মুনাফিকরাই ইসলামের সবচেয়ে বড় সর্বনাশ করেছে। সেই ওহুদ
থেকে পলাশির প্রান্তর আর সেখান থেকে ইরাক আর আফগান।
আমরা বুশকে চিনি তিনি খ্রীষ্টান। ইরাকের যুদ্বের জন্য দায়ী। বহু কুশপুত্তলিকা পোড়াই আর গালাগালি করি।
আর আড়ালেই থেকে আরবের শেখ আর আমিরেরা ।
যাদের ছাড়া ইরাক আক্রমন অসম্ভব। কাতার হছ্ছে তাদের হেড কোয়ার্টার। গোলা বারুদের গুদাম হলো জর্ডানে। বড় বিমান বাহিনি ও পদাতিক বাহিনী হলো সৌদী আরবে।
বুশকে গালি দেই আর কুশপুত্তলিকা পোড়াই কিন্তূ এই এদের টা কারা পোড়াবে??
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।