একটি বাংলাদেশ, তুমি জাগ্রত জনতা, সারা বিশ্বের বিস্ময়, তুমি আমার অহংকার
বিধাতা মেয়েদের মধ্যেই সব সৌন্দর্য্য ঢেলে দিয়েছেন। সারা দুনিয়ার এমন কোন কবি সাহিত্যিক খুঁজে পাওয়া যাবে না যারা নারীকে নিয়ে সাহিত্য চর্চা করেনি। নারী তো সৌন্দর্য্যের প্রতীক। যেখানেই সৌন্দর্য্যে ছোঁয়া সেখানেই নারী।
কিছু নারী তাদের এই দৈহিক সৌন্দর্য্য দেখাতেই ব্যাস্ত।
আর আমরা পুরুষরাও দেখি দু নয়ন ভরে। আর দেখতে গিয়েই হয় বিপত্তি। এ ব্লগটি হয়ত অনেক নারী ব্লগারও পড়বেন। আপনার যে যাই বলুন আমি সত্য কথাটাই বলছি ভেবে দেখুন।
পুরুষ গুলো কাপড় চোপড় ভাল ভাবেই পড়ে।
কিন্তু মেয়েদের ক্ষেত্রে এই কাপড়ের সল্পতা চোখে পড়ার মত। হয়ত আমি পুরুষ বলেই চোখে পড়ে বেশী।
মাঝে মাঝে কিছু মেয়েকে দেখা যায়, তাদের দেহ দেখাতে তারা এতই ব্যাস্ত হয়ে পড়ে যে সেটাকে অশ্লীলতাই বলা চলে। সবকিছুরই একটা লিমিট থাকা উচিত। সেদিন অফিসে আসার সময় একটা ষ্টপেজ থেকে বাসের সামনের দরজা দিয়ে একটা মেয়ে উঠলো।
আমি ছিলাম পিছনের দিকে। পুরো বাসের সব যাত্রীর দৃষ্টি যেন ঐ মেয়ের দিকে। তার ওড়নাটা গলার সাথে পেচানো। তার স্তনদুটো তার জামার গলার উপর দিয়ে যেন বের হয়ে আসতে চাইছে। বাসের ঝাঁকিতে সেগুলোর দুলনী দেখে সবাই খুব মজা পাচ্ছে।
আর একটু পর পর বাস যখন ব্রেক কষছে তখন সে চিৎকার করে বলছে "আও আও"।
আমার মনে হয়, এই মেয়ে কিভাবে ড্রেস পড়বে সেটা তার ব্যাপার। তবে সে এরকম উগ্র ড্রেস পড়ে পাবলিক বাসে না যাতায়াত করলেও পারতো। স্বাধীনতা মানেই কিন্তু যা ইচ্ছা তা করা নয়। এই অবস্থায় কোন ছেলে যদি অসাবধানতা বশতঃ অথবা ইচ্ছাকৃত তার দেহের কোমল অংশে একটু ছোয়া দেয় তবে কি সেই দোষ শুধুই ছেলের? নারী স্বাধীনতা মানে কি উগ্র হয়ে চলাফেরা করা?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।