অন্যদিকে তাকানোর ব্যার্থতাই ছিল ভীষণ পাপের অনুভূতি,
লোডশেডিং স্বর্বস্ব ইলেক্ট্রিসিটি পিলারের স্বাস্থ্যবতী বুকে
নীল ছবির পোস্টার থেকে।
বিবর্তনবাদী পরিবেশ আর অ্যাডাপ্টেশনের সংগায়
নিপুন কারুকার্য,
মস্তক ও মনের বোধ অবলীলায় ত্বরান্বিত।
অতঃপর পর্নো সমুদ্রে অবাধ পদস্খলনেও
ততটাই দ্বিধান্বিন্ত মন,
যতটা হলে উপেক্ষা করা যায়।
“কি আছে জীবনে ধুত্তারিকা”র পালে
লাগে কৌতুহলের হাওয়া,
পুরু কালসিটে ফাংগাশ পড়ে সংগার হালে।
সিগারেটটা খেতে হবে –
কি আছে জীবনে ধুত্তারিকা,
মদ খেয়ে মাতাল হব -
কি আছে জীবনে ধুত্তারিকা।
ঠোঁট ছুঁতে কেমন লাগে –
কি আছে জীবনে ধুত্তারিকা,
দেহ ছুঁতে কেমন লাগে –
কি আছে জীবনে ধুত্তারিকা।
ক্রমাগত অসংখ্য সুনীল আকাশে দোয়াতকালির প্রলেপন শেষে
ফলাফল- অনিবার্য অবসাদ।
একদিন ফিরতে ইচ্ছে হলে -
অট্টহাসি শোনা যায় ফুলের, পবিত্র চাঁদের অথবা
কোন নিষ্পাপ আত্নার।
অসম্ভব লজ্জায় ফেরা হয় না আর,
বরং বেশি ক্যাজুয়াল,
আরো বেশি মূক ও বধির হয়ে পড়ে বিবেক,
দেদারছে ভেংগে চলে পাপের সংগা।
---------------------------------------------------
১লা জানুয়ারী
২০০৭
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।