একানে আমি=কৌশিক
টাট্টিঘরের মধ্যে কমপক্ষে তিনহাজার তিনশ বাহান্ন টন হাগু। টাট্টিঘরে ঢুকেই আমি গন্ধ পেলাম, নিশ্বাস ফেলতে পারছিলাম না। অবশেষে, নাকচাপা দিয়ে বাচলাম। বেশ শীতল টাট্টিঘর। কিন্তু জানাল খুলে দুর্গন্ধ বের করার বদলে আমার হাগা পেল।
দু পা কে একসাথে উচিয়ে, পা ফাকা করে কমোডে বসলাম।
দুর্গন্ধ আর ঠান্ডার মধ্যে হাগতে হবে, কিন্তু আবার সব কষা হয়ে গেচ. হাগা তো নয় এডভেঞ্চারে। বারবারের চেষ্টায় ব্যর্থ হলাম। পানি দিলাম যদি ভয়ে বার হয়। পাশের বাসার হাইপারকনষ্টিপউশনের এক বান্দা আছে।
রাত দুটোতে তার কাছে ইসবগুল চাইতে গেলাম। বেচারা উঠলেন, কিন্তু আমাকে দেখে বললেন যে রাতে আমার হাগু হবেনা, ইসবগুল খেলেও, মিনিমাম ৪ ঘ্ণ্টা লাগবে। আমি বললাম আমি ইহলোক ত্যাগ করবো যদি কিছু না হয় , উনি দ্বিতীয়বার কিছু না বলে বড় বড় দুটো বাশ আমার পশ্চাত দেশে ধরিয়ে দিয়ে বললেন সকালের আগেই হয়ে যাবে।
আমি অন্ধকারে আর ঠান্ডার বাথরুমে আবার আসলাম। হাগুর বর্ণ, স্বাদ ও পরিমাণ সবই জঘন্য রকমের কিম্ভুত হয়েছে।
মনের আয়েশে নিয়ে হাগার গন্ধ নিলাম। তারপরে জানালা খুলে আমার হাগার গন্ধ সারা পৃথিবীকে দিলাম। । আশ্চর্য্যজণক সত্য হচ্ছে বাশ দুটো এখনও আমার পশ্চাতদেশে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।