নিধিরাম বোকা কিসিমের পাবলিক তাই সে যাহা পড়ে তাহাই বিশ্বাস করে। তাহার জন্ম কুষ্টি পড়িবার পরে তাহার বিশ্বাস ছিল দাইমা আর মা মিলিয়া তাহাকে জন্ম দিয়াছেন, কিন্তু নিধিরাম অনেক ওয়াজ এবনহ নসিহতের পরে তাহার জন্ম হয়নাই বলিয়া বিশ্বাস করিতেসে। কিন্তু এখন নিধিরাম বুঝিতে পারিয়াছে, তাহার একনো জন্মই হয়নাই আবার জন্ম দিন কি?
আজিকা ব্লগে আসিয়া প্রথম পাতায় উল্টাইয়া দেখিলে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ হয়নাই, কেননা অরোরা নামক দাইটি বাংলাদেশের জন্ম সময়ে উপস্হিত ছিল। আরো জানিতে পারিল যে ৭১ র যুদ্ধ নিয়া তথাকথিত স্বাধিনতার স্বপক্ষের শক্তি লাফ জাফ দেয় তাহার কোন অস্তিত্ব নাই কেননা যুদ্ধ হইয়াছিল ভারত আর পাকিস্তানের মইধ্যে ডিসেম্বরে ৩ হইতে ১৬ পর্যন্ত তার আগে পুর্ব পাকিষ্তানীরা পস্চিম পাকিদের হাতে আদর সোহাগ খাইতেসিল। এরুপ জ্ঞানার্জনের নিধিরাম আনন্দিত। নিধিরাম আশা করে অতি অচিরেই ১৬ ই ডিসেম্বর, ২৬ সে মার্চ নামক দিবস পালন বন্ধ হইবে এবং ১৪ই আগষ্টে মুক্তি দিবস পালন হইবে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।