শুরুটাতো ভালই ছিল কিন্তু শেষটা আর ভাল রাখতে পারলাম না। স্কেটিং বোর্ডে পা জড়িয়ে পড়ে গেলাম বরফের মধ্যে। যদিও এটা কোন লজ্জার বিষয় নয় কারন অনেকেই পড়ছে। কিন্তু তারপরেও কেমন যেন লজ্জা বোধ করলাম। মামাটা দুরে দাড়িয়ে আমার কান্ড দেখে হাসছে।
বেশ মজা করলাম কিছুক্ষন।
মজাটা বুঝলাম বাসায় গিয়ে। রাতের বেলায় তো মারাত্বক রকমের জ্বর ও সর্দীর তাড়নায় কুপকাত। বড় মামা ছোট মামাকে জিজ্ঞেস করেছিল কি হয়েছে হঠাৎ সর্দী লাগল কেন। ছোট মামা আমার দিকে একবার তাকিয়ে বলল কি জানি আমিতো কিছু জানি না।
তারপর ছোট আমার দিকে তাকিয়ে একটু মুচকী হাসি হেসে বলল ঠিক হয়ে যাবে। আমিও একটু হাসলাম। বড় মামাতো কিছুই বুঝল না। অবশ্য জ্বর বেশীদিন দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। পরের দিনই একটু সুস্থ্যবোধ করলাম।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।