এরপর আসুন ভিসার পেপারস সাবমিট করার কথা। সেপ্টেম্বর সেশনের জন্য যদি জুলাইয়ের মধ্যে সাবমিট করতে পারেন তবে ভিসা পাওয়ার একটা সম্ভাবনা থাকে। এক্ষেত্রে সঠিক পেপারস এর সাথে ছোটখাট ভূল সমৃদ্ধ পেপারস সাবমিট করেও আপনি ভিসা পেয়েও যেতে পারেন। আগষ্ট থেকে ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা কমতে থাকে আর রিফিওজের সংখ্যা বাড়তে থাকে। যতই সঠিক পেপারস দিয়ে থাকেননা কেন তারা চুলচেরা বিচার করবে।
আপনাকে রিফিওজ করার যেকোন একটা উপায় বের করবেই। তাছাড়া ভিসা ফি (অফেরতযোগ্য) এখন তিনগুন হয়েছে আগরর চেয়ে।
নিজের কিছু উদাহরণ দেই :
আমি নকল একটা স্টেটমেন্ট সাবমিট করেছিলাম আগষ্টের শেষের দিকে। আজ থেকে তিন বছর আগে। ভিসা ফি ছিলো মাত্র ৫৫০০ টাকা।
একটি ইন্টারভিও দিয়ে আধঘন্টার মধ্যেই ভিসা পাই। পরের বছর আমার দুই নাম্বার ভাইয়েরও একই উপায়ে ভিসা হয়। সেই বছর আমার জানের দোস্ত দাড়াতে একটু লেট করে। আমার ভাই থেকে মাত্র দশ দিন কিন্তু মাসটি ছিলো সেপ্টেম্বর। তার সবকিছুই অরিজিনাল ছিলো।
তাকে রিফিওজ করা হলো কারণ তার স্পন্সরের ট্রেড লাইসেন্স নতুন ছিলো যেটা প্রমাণ করে স্পন্সরের ব্যাবসা নতুন। কম্পিউটারে ডিপ্লোমা করে এসি সি এ কেন পড়তে যাচ্ছে তা পরিষ্কার নয়।
ভিসা ফি ছিলো ১১০০০ টাকা।
আপিলের সুযোগ থাকলেও ব্যাপারটা অনেক ব্যায়সাধ্য। এতে সময় লাগে কমপক্ষে ছয়মাস।
এছাড়া ভিসার কোন ভরষাও নেই। আর যারা আপিল করবেনা পরের বছর আবার দাড়াবে তাদের কাছ থেকে এম্বেসির ডবল ইনকাম।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।