ইংল্যান্ডের স্টুডেন্ট ভিসার ব্যাপারে আমার ভাই ও কয়েকজন বন্ধুকে হেলপ করতে গিয়ে বাংলাদেশ ব্রিটিশ হাই কমিশনের কিছু প্রতারণা আমার নজরে আসে।
দেশে ব্রিটিশ কাউন্সিলগুলোও ইংরেজী শিক্ষাদানের মাধ্যমে করছে রমরমা ব্যবসা।
মধ্যবিত্ত ঘরের ছেলেমেয়েরা ব্রিটিশ কাউন্সিল থেকে ইংরেজী শেখার কথা চিন্তাই করতে পারেননা। ielts পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতেই ৩০০০০-৩৫০০০ টাকা বেরিয়ে যাবে। এরপর পরীক্ষা ফি আরো ৭০০০টাকার উর্ধে যা প্রতি বছর বেড়েই চলছে।
এতো টাকা খরচ করে ভালো প্রস্তুতি নিয়ে পরীক্ষা দেয়ার পরও আপনার আখান্কিত স্কোর পাবেন না। জুন-অক্টোবর মাসে প্রচুর স্টুডেন্ট ielts দিয়ে থাকে যাদের বেশীরভাগই ৫.০-৫.৫ স্কোর পায়। অথচ অন্য সময় পরীক্ষা দিলে সে ৬.০ পেতো। ব্রিটিশ ভালো কলেজ ইউনিগুলো ielts ৬.০ চায় । ফলে যাদের স্কোর ৬.০ এর কম তারা সে বছর ভিসার পেপার সাবমিট করতে পারবেনা।
সার্টিফিকেটের মেয়াদও দুবছর থেকে কমিয়ে একবছর করেছে তারা। সুতরাং পরের বছর আবার ভিসার জন্য দাড়াতে গেলে আবার পরীক্ষা দিতে হবে। আবার পরীক্ষা ফিও।
সেশন রাশ কমাতেই বুঝি এই ব্যবস্থা। বাড়তি টাকাও পাওয়া গেলো।
এক ঢিলে দুই পাখি।
(পরের পর্বে শেষ)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।