রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ৷
এক অসাধারন ব্যক্তিত্ব ৷
এক অন্যন্য প্রতিভা ৷
তার প্রতিভার প্রভাব ছড়িয়ে আছে বাংলা সাহিত্যের প্রতি শাখায় ৷
বাংলা ভাষাকে তিনি পৌছে দিয়েছেন বিশ্বের সাহিত্যের দরবারে ৷
যে রবীন্দ্রনাথ তার লেখনী দ্বারা বাংলা ভাষাকে সমৃদ্ধ করেছেন, লেখনীতে নতুন ভাবধারার সূচনা করেছেন সেই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলার সংখ্যা গরিষ্ঠ জনগোষ্টি নিয়ে কোন সাহিত্য রচনা করেন নাই ৷
শিলাইদহ বোটে করে যখন পদ্মা নদীতে নৌ বিহার করছেন তার তীরে বসবাস কারী ছিদাম, রাজীব ও মহামায়াকে দেখেছেন অথচ তাদের প্রতিবেশী করিম, রহিম ও মালেকাকে তিনি তার দৃষ্টির বাহিরে রেখেছেন ৷
এক জায়গায় তিনি আক্ষেপ করে বলেছেন - "সাত কোটি সন্তানের হে বন্গ জননী রেখেছো বাংগালী করে মানুষ করো নি" ৷
এই সাত কোটির মধ্যে সাড়ে চার কোটি ছিল মুসলমান ৷ তাদের জীবন দর্শন নিয়ে কোন কাব্য বা গল্প লেখেননি তিনি ৷
যে দু চারটি মুসলমান নাম তার লেখায় দেখা যায় তাদের কে দেখানো হয়েছে নীচ - কর্ম জীবী - কোচোয়ান বা পাচক রূপে ৷
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই সাম্প্রদায়িকতার বিপক্ষে যারা যতই যুক্তি দাড়া করান না কেন, তারা কোনক্রমেই রবী ঠাকুরকে অসাম্প্রদায়িক বলে প্রতিষ্টিত করতে পারবেন না ৷
কে. এ. মাহমুদ (ফরহাদ)
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।