সময়, কবিতা, ছোটগল্প, দেশ, দেশাচার
আমার ভ্রমন ও প্রবাসী জীবনে একবার রোজার ইদ পালন করার সুযোগ হয়েছিল তুরস্কে, ইস্তাম্বুল থেকে কিছু দুরে গুনেশলী নামক ছোট্ট এক গ্রামে। ইদের জামাত পড়তে পুরুষ ও নারীরা এই মসজিদে আলাদা আলাদা ভাবে দুটো ঘরে জামাতে দাড়ায়। নামাজের পদ্ধতিও কিছুটা ভিন্ন। একটি নিয়ম ভাল লেগেছে বেশ। নামাজ শেষে একএকজন করে বাইরে এসে আরেকজনের সাথে হাত মিলিয়ে তার পাশে দাঁড়ায়।
এমনি ভাবে সবাই সবার পাশাপাশি দাঁড়ায় ও প্রত্যেকের সাথেই প্রত্যেকের হাত মেলাতে হয়, কোলকুলি হয় না। শত্রুকে দেখে মুখ ফিরিয়ে অন্যদের সাখে কোলাকুলি করে মুখ ফিরিয়ে চলে যাবার কোন উপায় নেই।
আমাদের দেশের মতোই বাড়ীতে বাড়ীতে যায় সবাই। তবে খাবারদাবারের আয়োজন নিজেদের ভেতরইে সীমাবদ্ধ থাকে। মেহমাদেরকে চকোলেট খাইয়েই বিদায় করা হয়।
আমদের সময় তখন খারাপ ছিল বেশ। বিদেশের মাটিতে এভাবে বিদায় বেশ কষ্ট দিয়েছিল। পরে শুনেছি, এটাই ওদের নিয়ম।
এই সুযোগে আপনাদের সবাইকে আন্তরিক ঈদের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। আশা করি সবাই সবার আত্মীয় পরিজনদের নিয়ে আনন্দে এ দিনটি উপভোগ করতে পারবেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।