এখন আর স্কার্ফ পরে বিভিন্ন সামাজিক কাজে অংশ নিতে তুর্কি নারীদের সামনে আর কোনো বাধা থাকবে না। কেননা তুর্কি নারীদের হিজাব ব্যবহারের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়া হয়েছে। কয়েক দশক আগে তুরস্কে এ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল।
ইতোমধ্যে সরকার একটি গেজেট প্রকাশ করেছে। তবে বিচার বিভাগ, সেনাবাহিনী ও পুলিশ বিভাগের জন্য এ আইন কার্যকর হবে না।
তুরস্কের প্রধানমন্ত্রী রজব তাইয়্যেব বলেছেন, এ উদ্যোগের মাধ্যমে সমাজে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসবে।
তুরস্কের বিরোধী ধর্মনিরপেক্ষতাবাদী দল সরকারের এ পদক্ষেপকে সেক্যুলার তুর্কি রাষ্ট্রের জন্য মারাত্মক ধরনের বিপর্যয় বলে উল্লেখ করেছে।
এরদোগানের নেতৃত্বাধীন জাস্টিস অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট পার্টি ২০০২ সালে যখন ক্ষমতায় আসে তখন দলটি বলেছিল, হিজাব পরার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে দেয়া হবে।
দেশটিতে হিজাব নিষিদ্ধ থাকায় অনেক নারী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা নিতে পারছিলেন না।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।