দর্শনীয় স্থানসমুহের নানা তথ্য, ভূ-প্রাকৃতিক বৈচিত্র এবং ভ্রমন সহায়ক নানা দিক নির্দেশনা। যারা আগামীতে সার্কভুক্ত দেশগুলোতে ভ্রমনে যাবেন, তাদের জন্য হতে পারে সহায়ক গাইড , আর যারা ভ্রমনের যাচ্ছেন না- তারা ঘরে বসেই পাবেন দেশ ভ্রমনের পরিতৃপ্তি। নেপাল এক নয়নাভিরাম পার্বত্র সৌন্দর্যের দেশ। হিমালয়ের কোলে শায়িত অনন্য বৈচিত্র ঘেরা এই দেশটি কেবলমাত্র সার্কভুক্তদেশগুলিরই নয়-সারা পৃথিবীর পর্যটকদেরও সমানভাবে আকৃষ্ট করে। তাহলে চলুন শুরু হোক আমাদের নেপাল যাত্রা।
ঢাকা কিংবা দিল্লী থেকে বিমানে উড়ে নেপালে যাওয়া যায় সহজেই। কিন্তু ভ্রমনের পুরোপুরি আনন্দ পেতে হলে যেতে হবে সড়কপথে। আর তাই আমাদের যাত্রাপথও হবে স্থলপথে অর্থাৎ সড়কপথে। নেপাল ঃ ঐতিহাসিক নেপাল: 55,463বর্গমাইলের প্রায় 2 কোটি মানুষের দেশ নেপাল একাদশ শতাব্দীতেই রাজতন্ত্রের উত্থান ঘটে। প্রাচীন উপাখ্যানমুলক গন্থ বংশাবলী ও লেখমালাসমুহের মতে সে সময় তিনটি বংশ রাজত্ব করে: গুনকামদেব বংশ 1046 পর্যন্ত, ঠাকুরিগণ 1200 পযন্ত এবং এবং মল্লরাজ বংশ 1326 পযনর্্ত।
1768 সাল থেকে নেপাল ঐক্যবদ্ধ হওয়ার পর থেকে চলছে রাজতন্ত্রের জয়জয়কর। দুহাজার বছরেরও আগে দক্ষিন নেপাল লুম্বিনীতে গৌতম বুদ্ধের জন্মস্থান চিহিতকারী অশোকস্তম্ভ এ জনপদের প্রাচীনত্বের স্মারক। নেপালেও মানুষের বিরামহীন অথচ নীরব অভিবাসনে পশ্চিমাঞ্চলের সমতল এলাকা দিয়ে ভারত থেকে এসেছে ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাভাষী মানুষজন আর পূর্ব দিকের পার্বত্যঞ্চল দিয়ে তিব্বত-বার্মিজ ভাষাভাষী মঙ্গোলয়েড জনগোষ্ঠী।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।