দু:খগুলো তো দূরেই ছিল, কিছুটা স্পর্শকরতে চেয়েছিল .......
সূর্যমুখীর ডগা নত হয়ে আসে, অভিমানে ভেসে যায় সোনালী বিকেল।
আপ্লুত অভিমানে ত্রিদিব দস্তিদার
গভীর রঙের স্রোত শীতলতায় ভরা
কবিতার মেদ কমিয়ে অবুঝ শিশুর মতো কবি ঘুমিয়ে যায় !
দু'টো চোখ মুদিত চিরতরে, কলম ধরা তিনটে আঙ্গুল নিথর
নীরব ভাষায় নামে মৌনতার স্তব্দতা
সবার হাতে একটি করে অর্ধ প্রস্ফুটিত সূর্যমুখী ?
দাঁর কাক উড়ে এসেছে চাটগাঁ থেকে
উত্তর পশ্চিম থেকে এসেছে সোনালী চিল শকুন।
অঞ্জনা সাহা, বেলাল চৌধুরী, টোকন ঠাকুর, শিহরে দাঁড়ানো,
ঢাকার বাতাস, দ'ুমিনিট ডিগবাজী খায় দেশের জন্য
যাঁরা যুদ্ধ করেছিল তাঁদের একজন নেই।
পাথর ঘসে যে মানুষ কবিতায় এনেছিল কাব্যলক্ষী
অভিমানে আপ্লুত সূর্যমুখীর ডগা নত হয়ে ঝরে অঝর ধারায় !
ত্রিদিব দস্তিদার নেই যাযাবরে জীবন শিহরণে চন্দন ধোঁয়ায়
কুন্ডলী পাকিয়ে স্বাধীন বাংলা থেকে চলে গেল-
বিষাদের তীর ঘেষে কিছু মানুষ তাঁর চরণে রাখে সূর্যমুখী চন্দন কাঠ
সৎকারে নেই স্বজন আমরা তাঁর পরম আত্মীয়।
দাঁড়কাক চিল শকুন ত্রিদিবের কোন স্মৃতি, জলরাশি মাংসপিন্ড
কোনটাতে লোভাতুদৃষ্টি দিতে পারে না।
অদৃশ্যে অভিমানে ঘুচে যায়, দিগন্তেডাকুক পেঁচা রাতভর।
তিন কূলে যার কেউ নেই এমন কি জীবন সঙ্গিনী ও.....
অভিমানে আপ্লুত হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হবে এই কথঅ নিশ্চিত।
যুদ্ধে আর কাব্য, প্রেম এবং দ্রোহ চিরস্থায়ী স্মৃতি
সূর্যমূখীর ডগা নুইয়ে পরে অভিমানের গুননে কবি একা.........
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।