লিখতে ভালোবাসি যাস্ট
বিয়ের আগের জীবন আর পরের জীবনকে কখনই মেলাতে যাবেন না। মেলাতে গেলেই মরেছেন। কাজেই বিয়ের আগে মানসিক ভাবে তৈরি হন জীবনের কিছু অধ্যায়কে চিরতরে ‘বাই-বাই-টা-টা’ বলার জন্যে।
ব্যাচেলর জীবন আর বিবাহিত জীবনের ভেতর মূল কিছু বিষয়ে তফাত রয়েছে।
হেলায় আর না: সংসারের ছোটখাটো কিছু কাজ, যেমন মোজা-জোড়া ঠিক স্থানে রাখা, ঘরের চাবি যেখানে সেখানে রাখার অভ্যাস ত্যাগ করা, এগুলো ঠিক করে নিতে হবে।
নোংরা স্বভাবও ছাড়ুন। নোংরা স্বভাব ছেড়ে দিন বিয়ের আগেই। ঘর নোংরা করা, ভেজা তোয়ালে বিছানায় রেখেই রওনা হলেন বাইরে। এসব অভ্যাস আগে থেকেই পরিহার করুন।
ভিডিও গেমস আর না: অনেকে আছেন যারা ভিডিও গেমস’র অভ্যাস এখনো ছাড়তে পারেননি।
তবে বিয়ের আগে অবশ্যই আপনাকে এই অভ্যাস ছাড়তে হবে।
আড্ডা কমান: প্রচুর আড্ডা দেন। বন্ধুমহলে আপনার আরেক নাম আড্ডাবাজ। খুবই ভাল কথা। তবে বিয়ের আগেই নিজের এই স্ট্যাটাস বদলান।
বৌকে ছেড়ে বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটানোর দিন শেষ হওয়ার আগে বন্ধুদের বাই বাই বলুন। মানে, আড্ডাটা একটু কমিয়ে আনবেন আর কি!
নারীসঙ্গ ত্যাগ: সবচেয়ে আগে যেটি করতে হবে সেটি হল বান্ধবীদের কাছ থেকে দূরত্ব তৈরি। বিয়ের পর বান্ধবীদের গল্প বৌয়ের কাছে যত কম করবেন ততই মঙ্গল।
প্রশংসা করতে শিখুন: আপনি হতে পারেন প্রশংসার ব্যাপারে খুবই কৃপণ। অতি ভাল না লাগলে কখনই ভাল বলেন না।
কিন্তু বিয়ের আগে আপনাকে এ অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে। বৌও হয়ত খুব সামান্য কিছু করেছে, তাও বলুন বাহ! দারুণ। এজন্যে একটু মিথ্যাও বলতে শিখুন
এই ধরনের আরো লেখা পড়তে চাইলে এই খান থেকে ঘুরে আসতে পারেন
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।