সময়ের সমুদ্রের পার--- কালকের ভোর আর আজকের এই অন্ধকার
প্রসব বেদনা কতটা ভঁয়ংকর হতে পারে স্বচক্ষ্যে দেখছি।
শরীরের সবকটা হাড় ভাঙ্গলে যে কষ্ট পাই, তার চাইতেও বেশী ব্যাথা সন্তান জন্মাতে। অসম্ভব ব্যাথা। নারীজাতি কিভাবে এই ব্যাথা সহ্য করে বোধগম্য নয়?
ডেলিভারীর সময় অনেক মেয়েকে দেখেছি যারা মিঁচমিঁচ করে হাসে। এক মহিলার সিজারিয়ান ডেলিভেরি হচ্ছে।
ডাক্তাররা তার পেটের মধ্যে ছুরি চালাচ্ছে। সন্তান জন্মদানের প্রবল সুখে, মহিলা রবীন্দ্র সঙ্গীত গাইছে। রমনীর কিন্নর কন্ঠের গানের মোহমহতায় ডাক্তারের ছুরিও থেমে যাচ্ছে বারবার। কি বিশাল ক্ষমতা নিয়েই না মেয়েরা পৃথিবীতে আসে।
অদ্ভুত! মেয়ে জাতি বড়ই অদ্ভুত!!
সৃষ্টিকর্তা যদি সুযোগ দিত, একটা কথা জিজ্ঞাসা করতাম।
জানতে চাইতাম পেটে বাচ্চা আসলেই মেয়েরা কিভাবে খুশীতে লাফালাফি করে।
নিশ্চিত ব্যাথার কথা জেনেও গর্ভবতী মেয়ের আত্মীয়-স্বজনরাও কেন এভাবে আনন্দিত হতে পারে।
মাঝে মাঝে মনে হয় এই আনন্দ বড়ই পৈশাচিক।
জয় নারী জাতি!!!
সুস্থ থেকো মা কেয়ামত পর্যন্ত!!!
রাজীব হোসাইন সরকার(https://www.facebook.com/nillchokh)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।