গেন্দু মিয়ার চরিত্র – ফুলের মতন পবিত্র!
প্রতিদিন সকালে,
এ আক্রার আকালে,
ছুটিছে আপিস পানে –
ফলপ্রসূ মাকালে।
জীবিকার তাড়নায়,
দৈনিক সাধনায়,
ভয়ানক গতিবিধি –
হুঁশ জ্ঞান কারো নাই।
সহসাই যানজট,
সব হল ভজঘট,
এলোমেলো রাস্তা –
অদ্ভুত উদ্ভট!
সারি সারি গাড়ি আর,
ছোট বড় ব্যারিয়ার,
যানজটে কট খেয়ে –
হুমকিতে ক্যারিয়ার।
পথখানা প্রতিকুল,
বাসে বাসে প্রাণীকুল,
বনে শাখামৃগপ্রায় –
উদ্বাহু খায় ঝুল।
ঘেমে ঘেমে হয় সারা,
চিন্তিত, দিশেহারা,
চাকুরিটা চলে গেলে –
পেটে ভাতে যাবে মারা।
অপলক চিত্ত,
বীভৎস নৃত্য,
কপালের গ্যাঁড়াকলে –
ভীরুপ্রাণ ভৃত্ত।
কাউকে ডাকার নাই।
কারুরই বিকার নাই।
অতিশয় বিরূপতা –
কেউ কি দেখার নাই?
অধিকার ন্যায্য,
থাকিতেছে উহ্য,
দরকারি সরকারে –
করিছে অগ্রাহ্য!
মস্তকে মাল নাই,
নৌকায় পাল নাই,
গদিখানা মুদিঘর –
ছাড়িবার তাল নাই।
জেনে রেখো বাছাধন,
পালটেছে জনগণ,
কালো কালি ব্যলটেই –
টেরখানা পাবে ‘খন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।