গত সাড়ে চার বছরের শেরপুর জেলা বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ৩৫টি মামলা হয়েছে। একজনের নামে রয়েছে দুই ডজনেরও বেশি মামলা। এসব মামলায় হাজিরা দিতে না পারায় দলের শতাধিক নেতা-কর্মীর নামে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। গ্রেফতার আতঙ্কে আত্দগোপনে চলে গেছেন তারা। ফলে ঈদুল আজহা প্রিয়জনের সানি্নধ্যে উদযাপন করা হয়ে ওঠছে না তাদের। শেরপুর বারের সাধারণ সম্পাদক এম কে মুরাদ জানান, জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আবদুর রাজ্জাক আশীষ, বিএনপিতে সদ্য যোগ দেওয়া নেতা শিল্পপতি হজরত আলী, হাতেম আলী, আওয়ার চৌধুরী, শহীদুল ইসলাম, আকরামুজ্জামান রাহাত, ইউনিয়ন বিএনপি সভাপতি ছানুসহ শতাধিক নেতা-কর্মী শেরপুরের বাইরে রয়েছেন।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।