সম্প্রতি প্রযুক্তিপণ্যবিষয়ক সাইট ভার্জ জানিয়েছে, ডলফিন থেকে বিজ্ঞানীরা ভিন্নধর্মী রেডারের এ প্রক্রিয়াটির ধারণা পেয়েছেন।
এ প্রসঙ্গে ইউনিভার্সিটি অফ সাউদাম্পটনের গবেষক টিমোথি লেইটন জানিয়েছেন, তিনি একটি ভিডিওতে লক্ষ করেন, ডলফিনরা পানিতে বুদবুদ প্রবাহিত করার মাধ্যমে মাছের ঝাঁককে একত্রিত করে। তিনি জানান, মানুষের তৈরি সর্বোত্তম সোনারও মাছ এবং সৃষ্ট বুদবুদের মধ্যে পার্থক্য ধরতে পারে না।
পরবর্তীতে লেইটন গবেষণায় জানতে পারেন, দুটি কম্পন দ্রুত হলে তার একটি অভিন্ন থাকে এবং অন্যটি পরবর্তী পর্বে বিপর্যস্ত হয়। তবে মূল কম্পনটি ডলফিন সৃষ্টি করে কি না, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। লেইটন ব্যাপারটি রেডার প্রযুক্তিতে প্রয়োগ করার চিন্তা করেন।
গবেষকরা প্রক্রিয়াটিকে টুইন ইনভার্টেড পালস রেডার (টিডব্লিউআইপিআর) নাম দিয়েছেন। তারা প্রক্রিয়াটি পরীক্ষা করে দেখেছেন।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।