বলতে চাই না। লিখতে চাই।
কি লেখিবো ঠাহর হইতেছে না।
ইচ্ছা করিতেছে ডুগডুগি বাজাইতে। সেটাও যদি না পারি তো টেবিলের উপরে ধাম ধাম করে ঢোল তবলা বাজাইতে।
কিন্তুক কেনো সেটা এখন বলিলে তো লেখার মজা চলিয়া যাইবে। সবকিছুতেই ডিজুস বালকের মজা পাওয়া আমার কাছে একটি অতীব গবেষণামূলক বিষয়।
ডিজুস বালকের সহিত আমার সাক্ষাৎ বছর দুয়েক আগে। উহার অদ্ভুত চালচলন দেখিয়া পথে দাঁড়াইয়া পড়িয়াছিলাম। লম্বা লম্বা চুল তাহার।
নারী প্রজাতির মতো। চেহারা তেমন কিউট বলা যায়।
সে যাহাই হোক তাহার চরিত্রের সাথে তাহার চেহারার আকাশ পাতাল তফাৎ। অন্যায়ের বিরুদ্ধে সর্বদা সে লড়িতে ইচ্ছুক। একদিন তাহাকে জিজ্ঞাসিলাম, "আচ্ছা দেশের আমলা যাহারা আছেন তাহাদিগকে তোমার কি মনে হয়?"
-ইডিয়ট
-কি? উনারা দেশ চালান, এতো বড়ো মানুষ।
-সেজন্যই তো ইডিয়ট বলিলাম।
-অ্যাঁক! ইহা কি বলিলে?! তাহারা ইডিয়ট ইহা মানিতে কষ্ট হইতেছে।
-ইডিয়ট বলিবো না তো কি বলিবো?! দেশের বিদ্যমান পরিস্থিতিতে কাউকে এক করিতে পারিতেছেন না। খালি সরকারী বেতনটা নিয়া তাহারা ভাগিতেছেন বাটীমুখে।
ইডিয়ট, ইডিয়ট, ইডিয়ট!!!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।