পুলিশ বলছে, সব ধরনের ‘অপ্রীতিকর’ পরিস্থিতি এড়াতে তারা সতর্ক।
রোববার সকালে বিচারপতি ওবায়দুল হাসান নেতৃত্বাধীন ট্রাইব্যুনাল-২ এ মামলার রায় ঘোষণা করবে।
তবে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল দেয়া আগের রায়ের দিনগুলোর মতো এদিন হাইকোর্ট এলাকার সবগুলো প্রবেশপথে পুলিশের ব্যারিকেড চোখে পড়েনি। হরতাল না থাকায় বিশৃঙ্খলা এড়াতে কেবল দোয়েল চত্বর ও হাইকোর্টের প্রবেশ পথে ব্যারিকেড দেয়া হয়েছে।
পুলিশের রমনা অঞ্চলের উপ কমিশনার মারুফ হোসেন সরদার বলেন, “আমরা প্রয়োজন অনুযায়ী নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েছি।
”
সকালে ট্রাইব্যুনালের আশেপাশের এলাকা ঘুরে দেখা যায়, জাতীয় প্রেস ক্লাব মোড়, বঙ্গবাজার ও সচিবালয় সংলগ্ন সড়কগুলোতে স্বাভাবিকভাবে যান চলাচল করছে। কোথাও কোথাও অল্প সময়ের জন্য যানজটও দেখা যায়।
ট্রাইব্যুনালের মূল ফটকের সামনে সারিবদ্ধভাবে অবস্থান নিয়েছে পুলিশ। হাইকোর্টে যারা প্রবেশ করছেন বা করতে চাইছেন- তাদের জিজ্ঞাবাদ ও তল্লাশি করা হচ্ছে।
কাছেই অবস্থান নিয়েছেন র্যাব সদস্যরা।
পুলিশের সাঁজোয়া যানও মোতায়েন করা হয়েছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।